সংবাদ শিরোনাম
শাল্লার হবিবপুর গ্রামে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু  » «   সিলেটে গণপূর্তের উপ সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা  » «   কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত  » «   এরাবরাক নদীর উপর সেতু উদ্ধোধন-হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার কয়েক লক্ষ মানুষের স্বপ্ন পূরণ হলো  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু  » «   ওসমানীনগরের সাজুর লাশ দেশে আসছে রবিবারে  » «   যাদুকাটা নদীতে অবৈধ ড্রেজার মেশিনে বালু উত্তোলন বন্ধে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট অভিযোগ  » «   মামলার বিচার নিষ্পত্তিতে পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ  » «   জৈন্তাপুরে চারিকাটায় “দি মেঘালয় চা-বাগানের” লীজ বাতিল করে স্থানীয় ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্তের দাবী জানিয়ে মানববন্ধন   » «   জৈন্তাপুরে দীর্ঘ ৩৫ বছর পর প্রশাসনের সহযোগিতায় মসজিদের জায়গার সীমানা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি  » «   সিসিক নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন আরিফুল হক চৌধুরী   » «   পর পুরুষের সাথে স্ত্রীর যুক্তরাজ্য যাওয়ার খবরে পর্তুগালে স্বামীর আত্মহত্যা  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে পাখির বাসা ভাঙতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু  » «   জৈন্তাপুরে সিলেট তামাবিল সড়কের কাটাগাং এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুঘর্টনায় ২জন নিহত, আহত ৩  » «   জৈন্তাপুর মডেল থানা কর্তৃক ১৪৮ পিস ইয়াবা সহ ০১ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার”  » «  

আইএস সম্পর্কে যতসব ভুল ধারণা

আইএসসিলেটপোস্ট ডেস্ক : সন্ত্রাসবাদী সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) এখন গোটা বিশ্বেই আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। কিন্তু এই সন্ত্রাসবাদী সংগঠনটি সম্পর্কে আমাদের অনেক ভুল ধারণা ছিল এত দিন। সংগঠনটি কত দিনের পুরনো, তার কর্মকাণ্ডের পরিধিটা কী, তা কোথায় কোথায় ছড়ানো, তা তুলে ধরা হল নীচের তালিকায়-

১. ২০০১ সালে এই সন্ত্রাসবাদী সংগঠনটি চলত ‘তাউইদ আল-জিহাদ’ নামে। যারা ওই সন্ত্রাসবাদী সংগঠনটি গড়ে তুলেছিল, নব্ব্ইয়ের দশকে তারা তালিবানদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তাণ্ডব চালিয়েছিল আফগানিস্তানে।
২.  সংগঠনটির নাম ‘ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক’ হয় ২০০৬ সালে। তখন তার সুপ্রিমো ছিলেন আবু ওমর আল-বাগদাদি। পরে নিজেকে যিনি হজরত মুহম্মদের (সা.)বংশধর বলে দাবি করেছিলেন।

৩. আইএসের এখনকার সুপ্রিমো আবু বকর আল বাগদাদিকে এক সময় বেশ কিছু দিন জেল খাটতে হয়েছিল, যখন আফগানিস্তানে ছিল মার্কিন সেনা। তাকে রাখা হয়েছিল আফগানিস্তানের বাক্কায়। তাকে পাঁচ বছর জেলে কাটাতে হয়েছিল। পরে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মুক্তি পান বাগদাদি। এর পরেই তিনি যোগ দেন আইএসে।

৪. ইরাকের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হুসেনের বাথ পার্টির বেশ কয়েক জন নেতা, নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রাক্তন ইরাকি সেনা কর্তারাই প্রথম গড়ে তুলেছিলেন আইএস।

৫. জিহাদি কোন পথে এগবে, তা নিয়ে এই সংগঠনের একটি বই আছে। ২৮০ পাতার ওই বইটির নাম- ‘দ্য ম্যানেজমেন্ট অফ স্যাভেজারি’। কী ভাবে সন্ত্রাসের মাধ্যমে গোটা বিশ্বকে ইসলামিক স্টেট বানানো হবে, তা সবিস্তারে বলা হয়েছে ওই বইতে। সেই ইসলামিক স্টেটে থাকবে সর্বশক্তিধর সুরা কাউন্সিল, একটি যুদ্ধবিষয়ক ক্যাবিনেট, যে জায়গাগুলি আইএসের দখলে রয়েছে, সেগুলিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য গভর্নর বা ‘ওয়ালিস’। আইএসের দাবি, ২০১৩ সালেই এক হাজার ৮৩ জনকে খুন করেছিল তারা।
৬. আল-কায়েদার সঙ্গে কোনো দিনই সুসম্পর্ক ছিল না আইএসের। অন্য সম্প্রদায়ের মুসলিমদের ওপর হামলা চালানোর জন্য আল-কায়েদা বহু বার সমালোচনা করেছে আইএসের। যদিও এক সময় ইরাকে আইএসের নাম ছিল- ‘আল-কায়েদা ইন ইরাক’ বা ‘একিউআই’। ২০১৩ সালে এদের নাম হয়- ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অ্যান্ড সিরিয়া।

৭. পশ্চিমি দেশগুলিতেও আইএস নতুন নয়। আমেরিকা গত ১২ বছর ধরে লড়াই চালাচ্ছে আইএসের বিরুদ্ধে।– সংবাদমাধ্যম

 

সিলেটপোস্ট২৪ডটকম/ফয়ছল আহমদ/২৩.১১.২০১৫

 

 

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.