
খেজুরে রয়েছে পানি, খনিজ পদার্থ, আমিষ, শর্করা, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২ ও সামান্য পরিমাণ ভিটামিন সি। পুষ্টিগুণ বিচারে শুধু রমজান মাসে নয় সারা বছরই খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখতে পারেন। রোজায় দীর্ঘ সময় খালি পেটে থাকতে হয়। এ কারণে শরীরের প্রচুর গ্লুকোজের দরকার।গরম কিংবা ঠাণ্ডাজনিত জ্বর বা সংক্রামক জ্বর, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা এবং শ্বাসকষ্টের বিরুদ্ধে খেজুর লড়াই করে। নিয়মিত খেজুর খেলে হৃদরোগ ভালো হয়। খেজুরে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ফুসফুস সুরক্ষার পাশাপাশি মুখ গহ্বরের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এ ফল। খেজুর রক্ত উৎপাদন করে শরীরের রক্তের চাহিদা পূরণ করে। খাবার হজম করতে সহয়তা করে। খাবারে রুচি বাড়ায়। ভিটামিন সি থাকায় খেজুর চুল ও ত্বক ভালো রাখে। এ ফল প্রসব পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে শরীর সুস্থ রাখে।