
উল্লেখ্য, ৫ জুন চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে বাবুলের স্ত্রী মাহমুদ আক্তার মিতু দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন। ওই ঘটনার জের ধরে ২৫ জুন রাতে শ্বশুর বাড়ি থেকে বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। এর ১৫ ঘণ্টা পর তিনি মুক্তি পান। পরবর্তীতে বাবুল আক্তার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে একটি পদত্যাগপত্র দেন। এই পদত্যাগপত্রের পর দুই সপ্তাহ আগে বাবুল পুলিশ সদর দফতরে যোগদানের জন্য যান। তিনি পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি বরাবর যোগদানপত্রও দেন। সেই সাথে তার পদত্যাগপত্রটি প্রত্যাহরের আবেদন করেন।