সিলেটপোস্ট ডেস্ক::করোনার নমুনা পরীক্ষার নামে প্রতারণার অভিযোগে রোববার গ্রেফতার হন জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী৷ যে কারণে তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন তার চেয়ে মুখ্য হয়ে উঠেছেন ব্যক্তি সাবরিনা৷
আমাদের সমাজে নারীদের যে কেবল ভোগের বস্তু মনে করেন বেশিরভাগ পুরুষ তা আবারও প্রমাণ হল সাবরিনার ঘটনায়৷ সাবরিনা আরিফ চৌধুরী পেশায় একজন হৃদরোগ সার্জন৷ টেলিভিশনের পরিচিত মুখ৷ টকশোতে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷ কিন্তু করোনার নমুনা পরীক্ষার নামে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার এই পরিচয়গুলো ছাপিয়ে নারী হিসেবে তিনি কতটা আকর্ষণীয় তাই যেনো প্রধান হয়ে উঠেছে৷
ফেসবুকে বিভিন্ন জনে লেখা পাটিয়েছেন নিজের আইডিতে । ঠিক তেমনি একজন মিলি সুলতানা তিনির আইডিতে লিখেছেন আবারও প্রমাণ হল তথাকথিত নারীবাদীরা যতসব অপকর্মের উৎসাহ দেয়।সাবরিনার গ্রেফতারে তাদের স্বপ্নদোষ শুরু হয়েছে
তিনির লেখা হুবহু ধরে তোলা হলো:
আবারও প্রমাণ হল তথাকথিত নারীবাদীরা যতসব অপকর্মের উৎসাহ দেয়। সাবরিনার গ্রেফতারে তাদের স্বপ্নদোষ শুরু হয়েছে। প্রতারক সাবরিনা তার অর্ধনগ্ন বহু ছবি ফেসবুকে শেয়ার করেছে। তখন তার এসব ছবিতে অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দেখেছি প্রশংসা করে অর্ধনগ্ন সাবরিনাকে একেবারে ভিজিয়ে দিয়েছে। এমনকি করোনায় মৃতের সংখ্যার ভুল নামতা গণনাকারী সাংবাদিক সাহেবও রোমান্টিক গানের লাইন দিয়ে সাবরিনার কামোত্তেজক ছবির প্রশংসা করেছেন। চতুর সাবরিনা সাংবাদিক সাহেবের রোমান্টিক গানের লাইন ব্লাউজের বুক পকেটে টুক করে ঢুকিয়ে নিয়েছিলো। এধরণের বহু কমেন্টস সাবরিনার ছবিতে আপামর জনতা দেখেছে। এখন যখন প্রতারক সাবরিনার প্রতারণার সমালোচনা হচ্ছে, সাবরিনার সখাদের হৃদয়ে ঘা লাগতে শুরু করেছে। হেলথ সেক্টরের কালোবাজারি সাবরিনার বিরুদ্ধে সোশাল মিডিয়ায় প্রতিবাদের বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারছেনা ভন্ড নারীবাদীরা। রূপের রানী চোরের রানী সাবরিনার অংসখ্য কামোত্তেজক ছবি আছে। এইসব ছবি দেখে কেউ যদি তাকে বিশ্রী গালি দেয়, তার শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিয়ে রগরগে মন্তব্য করে সেটা তো মানুষের দোষ নয়। সাবরিনাই এসব কামোত্তেজক মন্তব্য পছন্দ করে। তাকে পাবলিক কোন কোন ক্যাটাগরিতে দেখবে —সেটা সে নিজেই নির্ধারণ করে দিয়েছে। তাহলে এসব চেতনাবাজদের এত জ্বলে কেন? সাবরিনার অর্ধনগ্ন ছবি দেখে দুষ্টু পোলাপাইনরা মাস্টারবেশন করলে ভন্ড চেতনাবাজরা আহত হয়। শুনলাম ফেসবুকে ভ্যাম্পায়ার সাবরিনার কজন মুখপাত্র আছে। তাদের মধ্যে কেবি ছাপ্পর একজন। সাবরিনার গ্রেফতারের পর এই কেবি ছাপ্পর নামে এই ডাক্তারনির বুক ধুকপুকানি শুরু হয়েছে। এই মহিলাকে রোহিঙ্গাদের কাজিন সিস্টার বলা যায়। সাবরিনাই নির্ধারণ করে দিয়েছে তার শরীর দেখানো এসব ছবিতে মানুষ গরম মশলা ছিটাক।