সংবাদ শিরোনাম
সেনাসদস্যের মৃত্যুর ঘটনায় প্রধান প্রকৌশলীসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা  » «   চিকনাগুল ইউপি’তে কথা কাটাকাটির জের ধরে ছেলের হাতে বৃদ্ধ পিতা খুন  » «   নগরভবনের ছাদ থেকে পাইপ পড়ে সেনাসদস্য নিহত  » «   সিলেট সিটি নির্বাচন::প্রার্থীরা কে কোন প্রতীক পেলেন  » «   সিলেট সিটি নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দের পর পরই আনুষ্ঠানিক প্রচার প্রচারণায় নেমেছেন প্রার্থীরা  » «   শাল্লার হবিবপুর গ্রামে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু  » «   সিলেটে গণপূর্তের উপ সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা  » «   কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত  » «   এরাবরাক নদীর উপর সেতু উদ্ধোধন-হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার কয়েক লক্ষ মানুষের স্বপ্ন পূরণ হলো  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু  » «   ওসমানীনগরের সাজুর লাশ দেশে আসছে রবিবারে  » «   যাদুকাটা নদীতে অবৈধ ড্রেজার মেশিনে বালু উত্তোলন বন্ধে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট অভিযোগ  » «   মামলার বিচার নিষ্পত্তিতে পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ  » «   জৈন্তাপুরে চারিকাটায় “দি মেঘালয় চা-বাগানের” লীজ বাতিল করে স্থানীয় ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্তের দাবী জানিয়ে মানববন্ধন   » «   জৈন্তাপুরে দীর্ঘ ৩৫ বছর পর প্রশাসনের সহযোগিতায় মসজিদের জায়গার সীমানা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি  » «  

“অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট”এর গঠনতন্ত্র প্রস্তুত:এবার কমিটি গঠন

সিলেটপোস্ট ডেস্ক::খসড়া গঠনতন্ত্র প্রস্তত হয়েছে “অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট”নামের সংঘঠনের।আজ ১ নভেম্বর রোজ রবিবার ২০২০ইং এই কমিটির গঠনতন্ত্র  প্রকাশ করেছেন সংঘঠনের প্রতিষ্টাতা শেখ মোঃ লুৎফুর রহমান।তবে এই সংঘঠনের গঠনতন্ত্র “কপি করা নিষেধ” বলে অনুরুধ করেন তিনি।তিনি বলেন,এখন কমিটি প্রস্তুত হবে।এবং “অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট” এ একটি শক্তিশালী ভুমিকা রাখবে।যেখানে অপরাধী থাকবে সেখান থেকে খুজে বের করে আইনের আওতায় এনে দিবে এই সংঘঠন।নির্যাতিত নিপিরিত ও অসহায়দের বন্ধু হিসাবে কাজ করে যাবে “অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট”।

“খসড়া গঠনতন্ত্র”

“অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট” এটি একটি সামাজিক সংগঠনের খসড়া গঠনতন্ত্র। যা সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করে কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক সম্পুর্ন (ফাইনাল) করা হবে।এবং এই সংঘঠনের ইংরেজি নাম হল:

"Search Welfare Society Sylhet"

সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন এ্যাক্ট ১৮৬০
(১৮৬০ সালের ২১ নং আইন)

Search Welfare Society Sylhet
"অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট" এর

সংঘ স্মারক

অনুচ্ছেদঃ-০১

ক। এই সংস্হার নামঃ “অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট”।

খ। অফিস অস্থায়ী কার্যালয়ঃবালুচর আলইছলাহ ৩৩ নতুন বাজার সিলেট।
(প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ যে কোন জায়গায় নিতে পারবে)

গ। কর্ম এলাকাঃ সিলেট সিটিকর্পোরেশন ও বিভাগ মিলে। (প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ বর্ধিত করতে পারবে)

ঘ। উদ্দ্যেশ্য ও লক্ষঃ এই সংস্হা আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত একটি কল্যানমূখী, অরাজনৈতিক, অলাভজনক, সামাজিক স্বেচ্ছাসেবক ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। নিম্মে বর্নিত সকল উদ্দেশ্যাবলী বাস্তবায়নের পূর্বে সরকার/সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ/উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহনের পর কার্যক্রম আরম্ভ হইবে এবং এ্যাক্ট ১৮৬০ এর ২০ ধারার বিধানের পরিপন্থি উদ্দেশ্য /উদ্দেশ্যাবলী অকার্যকর বলিয়া গন্য হইবে।

১। যে কোন জনকল্যানমুলক কাজ করা।
২। দুস্হ্য এতিম ও অসহায় মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া।
৩। বনানয়ন ও নার্সারী করে বৃক্ষরোপন করা।
৪। গরীব ছাত্র/ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদানের মাধ্যেমে শিক্ষায় উৎসাহ প্রদান করা।
৫। ত্রান সামগ্রী প্রদান করা ( বন্যা, দুর্ভিক্ষ বা ভুমিকম্প হলে)।
৬। ধুমপান বিরোধী প্রচারনা করা।
৭। বাল্য বিবাহ বন্ধে উৎসাহ প্রদান।
৮। মাদক (মদ, গাজা ও হিরোইন) বন্ধ কার্যক্রম গ্রহন করা।
৯। সকল প্রকার অন্যায়ের প্রতিবাদ করা ।
১০। যৌতুক বিরোধী কার্যক্রম গ্রহন করা।
১১। গরীবদের মাঝে শীতবস্র প্রদান করা।

১২।নির্বাচন পর্যবেক্ষন এর ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।সংঘঠনের রেজি:নাম্বার হওয়ার পরে।সংঘঠন যখন নিবন্ধিত হবে।এর আগে প্রযোজ্য নয়।

ঙ। সংস্হার আয়ঃ কেবলমাত্র উহার উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য ব্যয় করা যাবে । উহার কোন আয় সদস্যদের মধ্যে লাভ বা বোনাস বা বেতন বোনাস, পকেটমানি বা সম্মানী আকারে বন্টন করা যাবে না ।

চ। অবসায়নঃ যদি কোন সুনির্দিস্ট কারনে সংস্হার মোট সদসের পাচ ভাগের তিন ভাগ সদস্য সংস্হার অবসান চান তবে যথানিয়মে সংস্হার চেয়ারম্যান কর্তৃক বা সংস্হার রেজিস্টেশন আইনের বিধান অনুযায়ী উহা অবলুপ্ত করা যাবে । অবলুপ্তকালে দায় দেনা পরিষধান্তে সংস্হার কোন উদ্ধৃত্ত সম্পদ থাকিলে উহা এই সংস্হার উদ্দেশ্যের সমতুল্য উদ্দেশ্য সম্পন্ন অন্য কোন সংগঠন বা সংস্হায় হস্তান্তর করা হইবে । কোন অবস্হায়ই উক্ত সম্পদ সংস্হার সদস্যদের মধ্যে বন্টন করা হইবে না ।

ছ। সংস্হার পরিচালনার জন্য নিম্মের ৩৩ থেকে ৫১ জন সদস্য নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হইবে।
১। চেয়ারম্যান-০১ জন
২। ভাইসচেয়ারম্যান-০৪ জন
৩। মহাসচিব-০১ জন
৪। যুগ্ম মহাসচিব-০২জন
৫। অর্থ সচিব(সরাসরি নিয়োগ প্রাপ্ত)-০১ জন
৬। সাংগঠনিক সম্পাদক-০৪জন
৭। দপ্তর সম্পাদক-০১ জন
৮। যুঃদপ্তর সম্পাদক-০১
৯। প্রচার সম্পাদক-০১জন
১০। যুঃপ্রচার সম্পাদক-০১
১১। তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
১২। সমাজকল্যাণ সম্পাদক-০১ জন
১৩। আন্তর্জাতিক সম্পাদক-০১ জন।
১৪। মহিলা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদিকা-০১
১৫। সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক-০১জন
১৬। সমবায় বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
১৭। মাদক নিয়ন্ত্রন বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
১৮। স্বাস্হ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদিকা,০১ জন
১৯। শিক্ষা ও শাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক-০১
২০। গনসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক -০১ জন
২১। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
২২। নির্বাহী সদস্য-০২ জন
২৩। সদস্য-৩৩ থেকে ৫১ জন থাকবে।

মোট সদস্য সংখ্যা-৩৩ থেকে ৫১ জন।
———————————————————
অনুচ্ছেদ-০২ঃ

১৮৬০ সালের সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন আইন মোতাবেক।

“অনুসন্ধা কল্যান সোসাইটি সিলেট”এ সংগঠন
এর গঠনতন্ত্র:

১। গঠনতন্ত্রঃ অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট এর গঠনতন্ত্র বুজাবে।

২। লক্ষ ও উদ্দেশ্যঃ সংস্হার লক্ষ ও উদ্দ্যেশ্য সংঘ স্বারকে বর্নিত আছে।

৩। সংস্হাঃ সোসাইটি বলতে “অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট”কে বুজাবে।

৪। পরিচালনা পরিষদঃ পরিচালনা কমিটি বলতে সোসাইটির কার্যনির্বাহী পরিষদকে বুঝাবে ।

৫। সংগঠনের প্রকৃতিঃ ইহা একটি অরাজনৈতিক এবং অলাভজনক, সামাজিক অলনাইন ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্হা। অর্ডিনেন্স এর নিবন্ধনসহ প্রয়োজনবোধে সংস্হার লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ্য বাস্তবায়নে অনান্য কর্তৃপক্ষ/সংস্হা/সংগটনকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে ।

৬। সদস্যের শ্রেনীবিভাগঃ

ক। সাধারন সদস্য
খ। দাতা সদস্য
গ। আজীবন সদস্য

৭। সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ

ক। সাধারন সদস্যঃ কার্যনির্বাহী পরিষদের অনুমোদনক্রমে সিলেটে বসবাসরত যে কোন সুস্হ্য সচেতন নাগরিক এই সংস্হার সদস্য পদ লাভ করতে পারবেন ।

খ। দাতা সদস্যঃ বাৎসরিক কমপক্ষে ৫০০০/-টাকা কোন ব্যক্তি প্রদান করলে দাতা সদস্য হতে পারবেন ।

গ। আজীবন সদস্যঃ কোন বাংলাদেশী নাগরিক বাৎসরিক ৫,০০০/-টাকা দান করলে আজীবন সদস্য পদ লাভ করবেন।

৮। সদস্য ভর্তির নিয়মাবলীঃ

ক। বাংলাদেশের স্হায়ী নাগরিক (দেশী/প্রবাসী) এবং উৎসাহী সমাজকর্মী এই সংস্হার সদস্য হতে পারবে।

খ। সংস্হা কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন পত্রের মাধ্যমে ২০-১০০/- ( বিশ হতে একশত)টাকা ফি সহ চেয়ারম্যান/মহাসচিবের বরাবরে জমা দিতে হবে ।

গ। সংস্হার আদর্শ ও উদ্দেশ্য অনুগত হতে হবে।

ঘ। ভর্তি ফি ২০-১০০/-(বিশ হতে একশত) টাকা ও মাসিক চাদা ৫০ (পন্চাশ) হতে ১০০০ (এক হাজার) হাজার পর্যন্ত যার যা ধার্য পরিশোধ করতে হবে ।

ঙ। মহাসচিব জমাকৃত সকল ধরনের সদস্যে আবেদনপত্র ত্রুটিনাইজ করে কার্যনির্বাহী/ সাধারন পরিষদে অনুমোধনের জন্য এবং অনুমোদনের পর সদস্য খাতায় লিপিবদ্ধ করবেন।

চ। প্রবাসী বা অনলাইন ব্যবহারকারীরা নিজ নিজ ফেসবুক থেকে স্টাটাস দিয়ে আবেদন করতে হবে।

ছ। অনলাইনে আবেদনকৃত ব্যক্তিবর্গের সাথে চেয়ারম্যান/মহাসচিব সার্বিক আলোচনা করে একাত্বতা ঘোষনা করেছে এই মর্মে সংগঠনের পেইজে প্রাথমিক সদস্য পদ ঘোষনা করবেন।

জ। অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট অনলাইনে প্রাথমিক সদস্য নিয়োগের নিয়মাবলীঃ

(১)আগ্রহী প্রার্থীকে প্রথমে নিজ নিজ আইডি থেকে সদস্য হওয়ার আবেদন করতে হবে । আবেদনের লিংক কেবল মাত্র মহাসচিবের ইনবক্সে প্রেরন করতে হবে ।

(২) অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট পেইজ ও ফেসবুক আইডিতে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করতে হবে ।

(৩) আবেদন পত্রে অংগিকার নামা দিতে হবেঃ

” আমি মোঃ………… পিতাঃ………… স্হায়ী ঠিকানা নিজ এলাকার স্থায়ী ও বর্তমান । এই মর্মে অংগীকার করিতেছি যে,অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট’র গঠনতন্ত্র মানিয়া চলিবো । কখনো কোন পদ পদবীর জন্য লোভ করিব না বা সংগঠনের বিরোধী কোন কাজ করিব না । আমি স্বেচ্ছায় আসছি এবং সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী স্বেচ্ছায় সেবা প্রদান করিতে বাধ্য থাকিব। এই মর্মে আমি স্বজ্ঞানে নিম্মে স্বাক্ষর করিলাম।

স্বাক্ষর…………

(৪) আইডি চেয়ারম্যান, মহাসচিব,অর্থসচিব, সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের সাথে ফ্রেন্ড এড করতে হবে ।

(৫) সার্বিক আলোচনা সাপেক্ষে ৩ জনের সম্মতিতে প্রাথমিক পেইজে একাত্বতা ঘোষনা হবে।

(৬) প্রাথমিক গ্রুপে এড হবে এবং তার কাজ ও অন্যান্য কর্মকান্ড এবং আন্তরিকতা যাচাইয়া করা হবে ।

(৭) পরকর্তীতে মহাসচিবের প্রস্তাবে উচ্চ পরিষদ বিবেচনা করে যোগ্যতা ও দক্ষতায় কমিটিতে নিয়োগ দিবে ।

(৮) উপরোক্ত নিয়ম পালন করার পর যে কোন লোককে সদস্য হতে হবে।

৯। সদস্যদের অধিকার ও সুবিধাঃ

কার্যনির্বাহী ও সাধারন পরিষদ এবং উপজেলা/ মহানগরের সদস্যগন নির্বাচনে অংশ গ্রহন করবেন এবং ভোটাধিকার সংরক্ষিত থাকবেন । উপদেস্টা/আজীবন/দাতা সদস্যগন উন্নয়ন ও বৃহত্তম স্বার্থে পরামর্শ দান বা নির্বাচন পরিষদের সদস্য হিসাবে কাজ করবেন ।

১০। সদস্য পদ বিলুপ্তি বা পুনঃভর্তিঃ

ক। যদি স্ব ইচ্ছায় পদত্যাগ করে।
খ। যদি মানুষিক ভারসাম্য হারায়
গ। যদি পর পর তিন সভায় অনুপস্হিত থাকে বা সংস্হার কাজে অনিশ্চয়তা বা অকর্মন হয়ে পড়েন।
ঘ। সংস্হার স্বার্থ পরিপন্থি কোন কাজ করলে কোন প্রকার গ্রুপিং বা তার স্বভাবের , আচরনের সংস্হার পরিপন্থি অথবা তহবিল তসরুপের কারনে।
ঙ। সদস্য পদ প্রাপ্তীর ০৬ মাস চাদা অনাদায়ের কারনে।
চ। কোন সদস্যের মৃত্যু হলে, দেউলিয়া হলে, উম্মাদনা বা পাগল হলে , আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষনা হলে সদস্য পদ বাতিল বলে গন্য হবে ।
ছ। কোন সদস্য পদ হারালে তার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলে এমন সদস্যের নতুন করে আবেদন করতে হবে এবং সদস্য ভর্তির নিয়মাবলী গঠনতন্ত্রের ৯(খ) অনুযায়ী ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।

১১। সাংগঠনিক কাঠামোঃ

সংস্হা পরিচালনার জন্য সাধারনত সাংগঠনিক কাঠামো হবে ৪ টি যথাঃ (১) উচ্চ পরিষদ (২) কার্যনির্বাহী পরিষদ(৩) সাধারন পরিষ (৪)জেলা-উপজেলা/মহানগর কমিটি কমিটি (কার্যনির্বাহীর সিদ্দান্তে প্রয়োজন হলে করা হবে)

ক। উচ্চ পরিষদ গঠনঃ নিম্মে বর্নিত সদস্যদের নিয়ে উচ্চ পরিষদ গঠিত হবে ।
(১) চেয়ারম্যান (নিয়োগ প্রাপ্ত)
(২) মহাসচিব (নিয়োগ প্রাপ্ত)
(৩) সভাপতি(সাধারন পরিষদ) যখন যিনি নির্বাচিত হবেন।
(৪) সভাপতি (উপজেলা কমিটি) যখন যিনি নির্বাচিত হবেন।
( ৫) অর্থ সচিব ( নিয়োগ প্রাপ্ত)

খ। কার্যনির্বাহী পরিষদঃ

১। চেয়ারম্যান-০১ জন
২। ভাইসচেয়ারম্যান-০৪ জন
৩। মহাসচিব-০১ জন
৪। যুগ্ম মহাসচিব-০২জন
৫। অর্থ সচিব(সরাসরি নিয়োগ প্রাপ্ত)-০১ জন
৬। সাংগঠনিক সম্পাদক-০২জন
৭। দপ্তর সম্পাদক-০১ জন
৮। যুঃদপ্তর সম্পাদক-০১
৯। প্রচার সম্পাদক-০১জন
১০। যুঃপ্রচার সম্পাদক-০১
১১। তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
১২। সমাজকল্যাণ সম্পাদক-০১ জন
১৩। আন্তর্জাতিক সম্পাদক-০১ জন।
১৪। মহিলা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদিকা-০১
১৫। সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক-০১জন
১৬। সমবায় বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
১৭। মাদক নিয়ন্ত্রন বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
১৮। স্বাস্হ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদিকা,০১ জন
১৯। শিক্ষা ও শাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক-০১
২০। গনসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক -০১ জন
২১। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক-০১ জ
২২। নির্বাহী সদস্য-০২ জন
২৩। সদস্য-০৩ জন

মোট সদস্য সংখ্যা-৩১ জন।

গ। সংস্হার পরিচালনার জন্য নিম্মের ৫১ জন সদস্য নিয়ে সাধারন পরিষদ/ উপজেলা পরিষদ গঠন করা হইবেঃ

১। সভাপতি-০১ জন
২। সিঃ সহসভাপতি-০১
২। সহসভাপতি-০৫ জন
৩। সাধাঃসম্পাদক-০১ জন
৪। যুগ্ম সাঃসম্পাঃ-০৩ জন
৫। অর্থ সম্পাদক-০১ জন
৬। সাঃ সম্পাদক-০৫জন
৭। দপ্তর সম্পাদক-০১ জন
৮। যুগ্ম দঃ সম্পাদক-০১
৯। প্রচার সম্পাদক-০১জন
১০। যুঃপ্রঃ সম্পাদক-০১
১১। তথ্য ও প্রঃ বিঃ সঃ-০১
১২।আইন বিঃসঃ-০১
১৩। যুঃ আইন সম্পাঃ-০১
১৪। সমাজঃ সম্পাদক-০১
১৬। আন্তর্জাতিক সঃ-০১
১৭। মহিলা ও শিশু সম্পাদিকা-০১
১৮। যুঃ মঃ ও শিঃ সঃ-০১
১৯। সাংস্কৃঃ বিঃ সঃ-০১
২০। সমবায় বিঃ সঃ-০১
২১। মাদক নিয়ন্ত্রন বিষয়ক সম্পাদক-০১ জন
২২। স্বাস্হ্য ও পরিঃ পরিঃবিঃসম্পাদিকা-০১
২৩। শিক্ষা ও সাঃ সঃ-০১
২৪। গনসংযোগ বিঃসঃ-০১
২৫। পরিবেশ বিঃ সঃ-০১
২৬। ধর্ম বিঃ সম্পাঃ-০১
২৭। যুব ও ক্রিড়া বিঃ-০১
২৮। কৃষি বিঃসঃ-০১
২৯। নির্বাহী সদস্য-০৩ জন
৩০। সদস্য-১০ জন

মোট সদস্য সংখ্যা-৫১ (একান্ন) জন।

১২। প্রশাসনিক ব্যবস্হাঃ

ক। উচ্চ পরিষদঃ অনুসন্ধান কল্যান সোসাইটি সিলেট’র উচ্চ পরিষদের ক্ষমতা নিম্মরুপঃ

(১) সংগঠনের গঠনতন্ত্র রক্ষনাবেক্ষন।
(২) নিয়োগ/বদলী/বরখাস্ত
(৩) সাংগঠনিক ব্যবস্হা(শাস্তি/শোকজ/বরখাস্ত)
(৪) অর্থনৈতিক সাপোর্ট এর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহন করা।
(৫) সকল সিদ্দান্ত অনুমোদন
(৬) সকল পরিষদ গঠন করা।
(৭) উপদেস্টা পরিষদ গঠন।
(৮) আজীবন/দাতা সদস্য নিয়োগ।

খ। কার্যনির্বাহী পরিষদের খমতা ও দায়িত্বঃ

(১) সকল প্রয়োজনীয় খরচের অনুমোদন করা
(২) বিশেষ কার্য সম্পাদন এ সাব কমিটি গঠন করা করা।
(৩) সভা করার দিন, তারিখ,সময় ও স্হান ও সভার এজেন্ডা গ্রহন করা।
(৪) সংস্হার সকল হিসাব নিকাশ খরচের ভাউচার হিসাব বই নিরীক্ষা করার ব্যবস্হা করা।
(৫) সংস্হা আর্থিক ও প্রোগ্রাম পরিচালনার দায়িত্ব পালন করা ।
(৬) সংস্হার প্রয়োজনীয় অর্থ খরচের পূর্বে ব্যাংক থেকে উত্তোলনের জন্য অনুমোদন করা।(যখন ব্যাংক একাউন্ট চালু হবে)
(৭) সংস্হার সকল হিসাব অর্থসচিবের মাধ্যমে সঠিকভাবে রক্ষনাবেক্ষন করা।

গ। সাধারন পরিষদ/উপজেলা পরিষদঃ

(১) সংগঠনের সকল কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা।
(২) কার্যনির্বাহী পরিষদকে সকল বিষয় সহযোগিতা করা।
(৩) সংগঠনের নতুন সদস্যদের সাথে আন্তরিকতা গড়ে তোলা।
(৪) সংগঠনে নতুন সদস্য নিয়োগে সুপারিশ পেষ করা।
(৫) সাধারন/সিটি-জেলা-উপজেলা পরিষদের গ্রুপে সময় দেওয়া আলোচনা সভায় উপস্হিত থাকা।
(৬) সাংগঠনিক য়ে কোন প্রস্তাব কার্যনির্বাহীতে পেশ করা।
(৭) উচ্চ পরিষদ/ কার্যনির্বাহী পরিষদের সকল বন্টনকৃত দায়িত্ব পালন করা।
(৮) পৌর কমিটি গঠন করা(প্রয়োজনে ইউনিয়ন/শাখা/কলেজ) কমিটি গঠন করা।

১৩। উচ্চ পরিষদ, কার্যনির্বাহী পরিষদ ও সাধারন/জেলা /উপজেলা পরিষদ কর্মকর্তাদের খমতা, দায়িত্ব ও কর্তব্যঃ

(ক) চেয়ারম্যানঃ

১। সংস্হার নির্বাহী প্রদান হিসাবে তিনি যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

২। তিনি কার্য নির্বাহী পরিষদের সভায় সভাপতিত্ব করবেন ।

৩। সংস্হার চেয়ারম্যান হিসাবে তিনি সংস্হার উদ্দেশ্য ও লক্ষ , অনুসৃত নীতি ও গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়নে পরিচালক নিয়োগ, কর্মকর্তা নিয়োগ, কর্মচারী নিয়োগ, ভাউচার অনুমোদন, যে কোন বদলী, সংবিধান পুর্ন সংরক্ষন ও প্রয়োজনীয় ব্যখ্যা প্রদান, দেশী বিদেশী, সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন দাতা সংস্হা , ব্যক্তির সাথে সংস্হার পক্ষে চুক্তি সম্পাদনসহ যাবতীয় প্রশানিক কাজের প্রধানের কাজ করবেন এবং কৃতকার্যের জন্য তিনি উচ্চ পরিষদ ও কার্যনির্বাহী পরিষদের কাছে দায়ী থাকবেন ।

৪। সংস্হার ভাবমুর্তী রক্ষার্থে সর্বদা তৎপর থাকবেন ।

৫। অর্থসচিব কর্তৃক মাসিক, ত্রৈমাসিক , বাৎসরিক জমা খরচের হিসাব প্রস্তুত করিয়ে নিবেন এবং যথাযথ সভায় অনুমোদন করিয়ে নিবেন ।

৬। কার্যনির্বাহী ও উচ্চ পরিষদ কর্তৃক অর্পিত যে কোন কর্তব্য পালন করবেন ও সাংগঠনিক কর্তব্য পালনে সচেস্ট থাকবেন ।

৭ । সংস্হার সকল প্রকার কাগজ পত্র , তথ্য ও দলিল রক্ষনাবেক্ষন করবেন ।

৮। সংস্হার সার্বিক উন্নয়নে সর্বদাই সকল নির্বাহী সদস্যদের (উচ্চ পরিষদ ও কার্যনির্বাহী) সাথে যোগাযোগ , আলোচনা ও পরামর্শ বজায় রাখবেন।
৯। চেয়ারম্যান উচ্চ পরিষদের স্হায়ী সদস্য নিয়োগ প্রাপ্ত হবেন ।

(খ ) ভাইস চোয়ারম্যানঃ চেয়ারম্যানের অনুপস্হিতিতে ভাইস চেয়ারম্যান সকল খমতা, দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন ।

(গ) মহাসচিবঃ

১/ সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠিপত্র লেখা, আদান-প্রদানের ব্যবস্হা গ্রহন করবেন।
২/ সংস্হার সাধারন পরিষদ হতে প্রস্তাবিত কার্যক্রম প্রস্তাবনা প্রনয়ন এবং বাস্তবায়ন কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সমন্বয় সাধন করবেন।
৩/প্রশাসন,প্রকল্প তৈরী,বাজেট তৈরী, কার্যক্রম বাস্তবায়ন, মূল্যায়ন ইত্যাদি সবদিক সহায়তা করবেন।
৪/ সকল ধরনের সভার কার্যবিবরনী লিপিবদ্ধ করবেন ও বিতরনের ব্যবস্হা করবেন।
৫/ সকল ধরনের সভা আহবানে দিন, তারিখ , সময়, স্হান এবং এজেন্ডা উল্লেখ করে নোটিশ লিখে বিতরনের ব্যবস্হা করবেন।
৬/ সংগঠনের সকল পরিষদের সদস্যদের সাথে সমন্বয় সাধন করবেন।
৭/ সকল গ্রুপে আলোচনায় অংশ নিবেন এবং নির্দেশনামুলক বক্তব্য পেষ করবেন।
৮/ কার্যনির্বাহীর সভা মহাসচিব পরিচালনা করবেন।
৯/ চেয়ারম্যান কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব সুচারুপে পালন করবেন এবং সাংগঠনিক কাজে সর্বদা চেয়ারম্যানকে সহযোগিতা করবেন।
১০/ সংগঠনে সদস্য নিয়োগে সকল সদস্যের আইডি চেক করিবেন এবং যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে সংরক্ষন করিবেন ।
১১/ তিনি উচ্চ পরিষদের স্হায়ী সদস্য হইবেন ।
১২/ ব্যাংক একাউন্টে চেয়ারম্যান ও অর্থসচিবের সাথে যুগ্ম স্বাক্ষরে স্বাক্ষরিত হবেন ।

(ঘ) অর্থ সচিবঃ

১। তিনি স্হায়ী নিয়োগ প্রাপ্ত হবেন ।
২। সংস্হার নগদ অর্থ, চেক বই সংরক্ষন, হিসাব নিকাশের বিবরন যথাযথভাবে পরিচালনা করবেন।
৩। সংস্হার টাকা / তহবিল যে কোন ব্যাংকে সোসাইটির নামে জমা রাখবেন।
৪। চেকে চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের সাথে যুগ্ম স্বাক্ষর দিয়ে লেন দেনে স্বাক্ষরদাতা হবেন ।
৫। সোসাইটির হিসাব নিকাশের খাতাপত্র যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ রাখার ব্যবস্হা করবেন।
৬। সকল পরিষদের ধার্য্যকৃত টাকা (এককালীন বা মাসিক) উত্তোলনের ব্যবস্হা করবেন।
৭। তিনি স্হায়ী পরিষদের সদস্য থাকবেন ।

(ঙ) দপ্তর সম্পাদকঃ

১/ চেয়ারম্যান/ মহাসচিব কর্তৃক সকল দায়িত্ব পালন করবেন।
২/ সংস্হার দাপ্তরিক কাগজপত্র সংরক্ষন করবেন।
৩/ মহাসচিব কর্তৃক সকল আদেশ পালন করবেন।
৪/ কার্যনির্বাহীর সভা সন্চালন করবেন।

(চ) প্রচার সম্পাদকঃ

১/ সংস্হার চেয়ারম্যান/ মহাসচিব কর্তৃক সকল প্রচারনা তিনি করবেন।
২/ সকল সদস্য নিকট সকল নোটিশ পৌছানো নিশ্চিত করবেন।

সর্বশেষ এই সংঘঠনের উক্ত সব কিছু দেখে ও চিন্তা ভাবনা করে সুস্থ অবস্থায় যদি আপনার ভাল লাগে এবং সদস্য হতে আগ্রহী থাকেন তাহলে যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে শেখ মোঃ লুৎফুর রহমান প্রতিষ্টাতা মোবাইল নং ০১৭১২৮১১৬৯৩ এবং আপনার ছবি ও cv সিভি ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা পাসফোর্ট এর ফটো কপি এই মেইলে lutfurnews76@gmail.com পাটাতে পারেন।

এর সাথে সদস্য ফরম ও ফুরন করতে হবে।বাধ্যতামুলক।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.