
সভায় বক্তারা বলেন, চা শ্রমিকরা দৈনিক মজুরি বৃদ্ধি করাসহ আরো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দাবি নিয়ে ১৯ দিনব্যাপী অনাহারে অর্ধাহারে থেকে এক লড়াকু মানসিকতায় আন্দোলন করেছে ও মালিকপক্ষ, দালাল নেতৃত্ব ও রাষ্টীয় টালবাহানা মোকাবিলা করে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষকে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করেছে।কিন্তু আন্দোলনের মাস পেরিয়ে গেলেও চুক্তি বিলম্বিত সময়কালীন এরিয়ার বিল এখন দেয় নি মালিকপক্ষ।চুক্তি ও এরিয়ায় বিল নিয়ে চলছে মালিকপক্ষের তালবাহানা।এই এরিয়ার বিল দেয়া হয় কয়েক দফায় তাও আবার শুধুমাত্র স্থায়ী শ্রমিকদের। যাতে থাকে শ্রমিক ঠকানো মালিকের ফাকিবাজির হিসাব।আমরা এই পূর্নাঙ্গ এরিয়ার বিল স্থায়ী ও অস্থায়ী সকল শ্রমিকদের প্রদান ও অবশ্যই এককালীন পরিশোধের দাবি জানাই।মালিকপক্ষ বরাবরই বিভিন্ন গোজামিল ও ফাঁকির হিসাব দিয়ে তা প্রত্যাখ্যান করছে।যথা সময়ে চুক্তি না হওয়ার অস্থায়ী শ্রমিকরা বার বার ঠকছেন।কিন্তু অস্থায়ী শ্রমিকরা স্থায়ী শ্রমিকদের সমপরিমান কাজ করেন।তাই আমরা মালিকপক্ষের টালবাহানা বন্ধ করে যথাসময়ে ২০২২-২৩ সালের চুক্তি সম্পাদন ও অবিলম্বে স্থায়ী ও অস্থায়ী সকল শ্রমিকদের এরিয়ার বিল পরিশোধ করা দাবি জানাই।