সংবাদ শিরোনাম
সেনাসদস্যের মৃত্যুর ঘটনায় প্রধান প্রকৌশলীসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা  » «   চিকনাগুল ইউপি’তে কথা কাটাকাটির জের ধরে ছেলের হাতে বৃদ্ধ পিতা খুন  » «   নগরভবনের ছাদ থেকে পাইপ পড়ে সেনাসদস্য নিহত  » «   সিলেট সিটি নির্বাচন::প্রার্থীরা কে কোন প্রতীক পেলেন  » «   সিলেট সিটি নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দের পর পরই আনুষ্ঠানিক প্রচার প্রচারণায় নেমেছেন প্রার্থীরা  » «   শাল্লার হবিবপুর গ্রামে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু  » «   সিলেটে গণপূর্তের উপ সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা  » «   কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত  » «   এরাবরাক নদীর উপর সেতু উদ্ধোধন-হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার কয়েক লক্ষ মানুষের স্বপ্ন পূরণ হলো  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু  » «   ওসমানীনগরের সাজুর লাশ দেশে আসছে রবিবারে  » «   যাদুকাটা নদীতে অবৈধ ড্রেজার মেশিনে বালু উত্তোলন বন্ধে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট অভিযোগ  » «   মামলার বিচার নিষ্পত্তিতে পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ  » «   জৈন্তাপুরে চারিকাটায় “দি মেঘালয় চা-বাগানের” লীজ বাতিল করে স্থানীয় ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্তের দাবী জানিয়ে মানববন্ধন   » «   জৈন্তাপুরে দীর্ঘ ৩৫ বছর পর প্রশাসনের সহযোগিতায় মসজিদের জায়গার সীমানা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি  » «  

দোয়ারাবাজারে গ্রাম পুলিশের সদস্যরা ১১ মাস বেতন না পেয়ে মানবেতর জীবনযাপন

দোয়ারাবাজার( সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি::সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় ৮১ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য প্রায় ১১ মাস ধরে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) অংশের বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না, যা তাঁদের বেতনের অর্ধেক। নিয়মিত কাজ করে বেতন-ভাতা না পেয়ে তাঁরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।এ ছাড়া চার বছর ছয় মাস ধরে হাজিরা ভাতাও বন্ধ রয়েছে।
গ্রাম পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে মোট ৮১ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য। তাঁদের মধ্যে ৭ জন দফাদার এবং ৭৪জন মহল্লাদার রয়েছেন। সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী দফাদারেরা প্রতি মাসে ৭ হাজার টাকা ও মহল্লাদাররা ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। মোট বেতনের অর্ধেক ইউপি থেকে দেওয়া হয়। কিন্তু ১১ মাস ধরে ইউপি অংশের বেতন-ভাতা বকেয়া পড়ে আছে।
গ্রাম পুলিশ দোয়ারাবাজার  উপজেলা কমিটির সভাপতি মফিজুর রহমান জানান, গ্রাম পুলিশের সদস্যরা উপজেলা পরিষদ, ইউপিসহ গ্রাম-মহল্লায় দিন-রাত কষ্ট করে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, কিন্তু বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। বেতন ভাতা না পেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা প্রিয়াংকা জানান,ইউপি চেয়ারম্যানগণ ট্যাক্স আদায়ের পরিমাণ থেকে অর্থাৎ ১% থেকে যে টাকা আসে তা দিয়ে ইউপি অংশের বেতন ভাতা দেওয়া হয়। করোনা ও বন্যার কারণে পর্যাপ্ত ট্যাক্স আদায় করা সম্ভব হয়নি বিধায় তহবিলে টাকার স্বল্পতা রয়েছে তাই সময়মত তাদেরকে বেতন-ভাতা দেয়া যায়নি।  বিষয়টি দ্রুত সমাধান করা হবে।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.