সিলেটপোস্ট ডেস্ক::বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি।
শুক্রবার বাদ আসর শাহজালাল দরগাহ প্রাঙ্গণে এই দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
দোয়া মাহফিলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ ও বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক আরাফাত রহমান খোকো’র আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের সুস্থতা কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
দোয়া মাহফিল পূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন বলেন, বিএনপির আজকের অবস্থানে আসার পেছনে মুল কারন হচ্ছে মানুষের আস্তা ও ভালোবাসা। তাই জনতার সেই আস্তার প্রতিদান দিতে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত সকল নেতাকর্মীদের রাজপথে থাকতে হবে।
সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী বলেন, ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আহবানে সাড়া দিয়ে জাতির সূর্য সন্তানরা যে স্বপ্ন নিয়ে নিজেদের বুকের তাজা রক্ত বিলিয়ে দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিন মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দেশে তাদের দেখানো পথ থেকে দূরে সরে গিয়েছিল। তৎকালীন সময় সেই কঠিন বাস্তবতার মূখে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করতেই বিএনপির জন্ম হয়। আজ এই দলটি দেশের সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। আসুন আমরা সকলে মিলে বিএনপির নেতৃত্বে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে আরো গতিশীল করে দেশের হারাবো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দিতে অগ্রণী ভূৃমিকা রাখি।
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, দেশবাসী আজ বিএনপির নেতৃত্বে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে রাজপথে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নেমেছে। ইনশাআল্লাহ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে চলা এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতা ফিরে আসবে।
এসময় জেলা ও মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- এডভোকেট আশিক উদ্দিন আশুক, মামুনুর রশিদ মামুন (চাকসু), ইকবাল বাহার চৌধুরী, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, জিয়াউল গনী আরিফিন জিল্লুর, নজিবুর রহমান নজিব, সৈয়দ মঈনুদ্দিন সোহেল, নিজাম উদ্দিন তরফদার, আনোয়ার হোসেন মানিক, এড. আবু তাহের, রফিকুল ইসলাম শাহপরান, সৈয়দ সাফেক মাহবুব, মুর্শেদ আহমদ মুকুল, হুমায়ুন আহমেদ মাসুক, আক্তার রশিদ চৌধুরী, শামীম মজুমদার, নেওয়াজ বক্ত তারেক, মাহবুবুল হক চৌধুরী, এড. আল আসলাম মুমিন, মতিউল বারী খুর্শেদ, আফজাল উদ্দিন, আবুল কালাম, রেজাউল করিম আলো, রেজাউল করিম নাচন, জাকির আহমদ মজুমদার, হাজী ডাঃ আশরাফ আলী, এনামুল কুদ্দুছ চৌধুরী, আব্দুল ওয়াহিদ সুহেল, সায়েদুল হক সুহেল, আব্দুল মালেক, মাহবুব আলম, আহাদ চৌধুরী শামীম, মুফতি রায়হান উদ্দিন মুন্না, মির্জা বেলায়েত হাসান লিটন, শেখ মোঃ কবির আহমদ, আব্দুর রহিম মল্লিক, মোঃ লুৎফুর রহমান মোহন, সুয়াইব আহমদ শোয়েব, সবুর আহমদ, মোঃ মিজান আহমদ, ছালিক আহমেদ চৌধুরী, বদরুল আলম, দেওয়ান জাকির, মির্জা সম্রাট, আফসর খান, শাহীন আলম জয়, ডাঃ নাজিম উদ্দিন, আহমদ সোলায়মান, আকবর হোসেন, মিনহাজ উদ্দিন চৌধুরী, সৈয়দ এনায়েত হোসেন, জিয়াউল হক জিয়া, মফিজুর রহমান জুবেদ, একেএম ফজলুল হক, সালেহ আহমদ গেদা, রাজন মিয়া, সেলিম আহমদ সেলু, রফিকুল ইসলাম রফিক, সৈয়দ রহিম আলী রাসু, আব্দুস সবুর রাসেল, আব্দুল মালিক সেকু, জমজম বাদশা, কামাল আহমদ ,আলমগীর হোসেন, শেখ জয়নাল আবেদীন, মাহবুবুর রহমান মমতাজ, জাহাঙ্গীর আলম জীবন, মতিউর রহমান শিমুল, ফরহাদ আহমদ, এবি মজুমদার রনি, নুরুল হক রাজু, নুরুল ইসলাম লিমন, জুম্মান আহমদ, হাজী মানিক মিয়া, মাছুম ইবনে রাজ্জাক রুমেল, কয়েস আহমদ, সোনাহর আলী সুহেল, রুনু আহমদ, আজিজ খান সজিব, বেলাল আহমদ, রেজা মজিদ, মিছবাহ আহমদ জেইন, আব্দুস সামাদ লস্কর মুনিম, রুবেল ইসলাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, ছালেক আহমদ, সামাদ হোসেন, কয়ছর আহমেদ, আশরাফুল আলম মুহী, শাহ সাব্বির বাবু, এম আহাদ সুয়েদ, সৈয়দ সাকিব, জিলানী আহমদ, আতাউর রহমান, সায়মন আহমদ, মিজান চৌধুরী, আব্দুল কাদির প্রমুখ।