মধ্যনগর জনপদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে-মো.আমিনুল ইসলাম তালুকদার

সিলেট পোস্ট ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:৫৬ পূর্বাহ্ণসিলেটপোস্ট ডেস্ক::মধ্যনগর উপজেলা উন্নয়ন পরিষদ সিলেটের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মো. আমিনুল ইসলাম তালুকদার বলেছেন, অবহেলিত মধ্যনগর জনপদের মানুষদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।
তিনি শুক্রবার (২০ ডিসেম্ব) বিকেল সাড়ে ৫টায় নগরীর তালতলাস্থ হোটেল গুলশানের ৩য় তলায় মধ্যনগর উপজেলা উন্নয়ন পরিষদ সিলেটের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।
মধ্যনগর উপজেলা উন্নয়ন পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক বিনয় ভূষণ তালুকদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র সহ সভাপতি শিক্ষক বাহার উদ্দিন আকন্দ, এপিপি নাজমুল হোসেন এডভোকেট, শিক্ষক তরুণ কান্তি সরকার, এজিপি নাজমুল হুদা এডভোকেট, মধ্যনগরের বিশিষ্ট সমাজসেবী অমরেশ চৌধুরী, প্রদীপ চন্দ্র সরকার, সমাজ হিতৈষী বাবুল সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যাংকার রাহুল সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক তাপশ তালুকদার, অর্থ সম্পাদক রেখাবুল আলম সায়েম, সহ অর্থ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক বেতার কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বাবু, সহ শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক কবি জীবন কৃষ্ণ সরকার, সহ দপ্তর সম্পাদক ব্যাংকার দেলোয়ার হোসেন মনি, কৃষি ও শ্রম সম্পাদক শাহজাহান কবির, সহ কৃষি ও শ্রম সম্পাদক হিমাংশু সরকার, সহ ক্রীড়া সম্পাদক গোপাল তালুকদার, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ব্যাংকার নিরূপম তালুকদার তপু, সহ সমাজকল্যাণ সম্পাদক খোকন মিয়া, সহ তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক মহসিন মিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক প্রভাষক জহিরুল ইসলাম, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক দেব দুলাল চক্রবর্তী, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ইন্দিরা রানী তালুকদার, কার্যকরি সদস্য অলক সরকার, ব্যবসায়ী দীপু রায়, শিক্ষক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী রাজন, প্রভাষক হীরক তালুকদার চয়ন, কবি জেনারুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার মুসাফির আলম, বংশীকুন্ডা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ সিলেটের সভাপতি মুমিনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খোকন মো. রিয়ান প্রমুখ।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এপিপি নাজমুল হোসাইন এডভোকেটকে সভাপতি, ব্যাংকার রাহুল সরকারকে সাধারণ সম্পাদক, রেখাবুল আলম সায়েমকে সাংগঠনিক সম্পাদক ও ব্যাংকার নিরূপম তালুকদার তপুকে কোষাধ্যক্ষ মনোনীত করে ২৫-২৬ইং সনের জন্য নব নির্বাচিত কমিটির দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়। শেষে সকলকে নৈশ ভোজে আপ্যায়িত করা হয়।