এমন কাণ্ডে স্বভাবতই সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে। প্রবাসী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক আমিনুল ইসলাম তার ফেসবুকে এ নিয়ে লিখেছেন।
‘আপনার যদি এতোই যৌন আকাঙ্ক্ষা জাগে তাহলে সেক্স কেনাবেচার দোকানে গেলেই তো পারেন। সেখানে যা ইচ্ছে তাই করুন গিয়ে। এভাবে নিজের ও পুরো একটা জাতির ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার তো কোনো মানে হয় না। বাংলাদেশ থেকে সিডনিতে ক্রিকেট বিশ্বকাপ কাভার করতে যাওয়া এক সাংবাদিক একজন কিশোরীকে উত্যক্ত করেছেন বিমানে। বিমানবন্দরে নামার সাথে সাথেই সিডনি পুলিশ তাকে যৌন হয়রানীর অভিযোগে গ্রেফতার করেছেন। এই সাংবাদিক নিজের, সাংবাদিক সমাজের ও পুরো বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে। কারণ তিনি সেখানে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবেই প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছিলেন। সামান্য বিচারবুদ্ধি নেই এমন মানুষগুলোও আজকাল সাংবাদিক হয়ে যাচ্ছে। পেশাটাকে আর কতো নিচে নামাবে এরা!’
বিশ্বকাপে গিয়ে যৌন হয়রানি, বাংলাদেশি সাংবাদিক শ্রীঘরে
ঢাকা: অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিকেট বিশ্বকাপ কাভার করতে গিয়ে যৌন হয়রানির অভিযোগে এখন শ্রীঘরে আছেন এক বাংলাদেশি সাংবাদিক। অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার পথে প্লেনেই এক নারীকে উত্যক্ত করেছিলেন তিনি। এরই জেরে সিডনি এয়ারপোর্টে নামার সঙ্গে সঙ্গে তাকে ধরে নিয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া পুলিশ।লজ্জাজনক এ ঘটনা যিনি ঘটিয়েছেন তিনি বাংলাদেশের এক বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলের সাংবাদিক। ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে শুরু হতে যাওয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সংবাদ কাভার করাই তার উদ্দেশ্য ছিলো। কিন্তু ওই ঘটনার পর টিভি চ্যানেলটির সরাসরি বিশ্বকাপের খবর প্রচারও অনিশ্চয়তায় পড়েছে।