সংবাদ শিরোনাম
সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাব’র সভাপতির মোবাইল চোরি :উদ্ধারে পুলিশের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন  » «   সিলেটেের আবাসিক হোটেলগুলোতে চলছে অসামাজিক কর্মকাণ্ড: আধ্যাত্মিক ও সামাজিক অবস্থারও অবনতি  » «   সিলেট নগরীতে ছিনতাই আতঙ্ক বাড়ছে, সর্বস্ব কেড়ে নিতে মরিয়া হয়ে উঠছে ছিনতাইকারীরা  » «   সিলেটে আট তরুণ-তরুণীকে আটক করে বিয়ে নিযে সোশ্যাল মিভিযায তোলপাড়  » «   রিজেন্ট পার্ক রিসোর্ট থেকে ১৬ তরুণ-তরুণীকে আটক করে বিয়ে দিয়েছে এলাকাবাসী  » «   খেলাধুলার সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক থাকা উচিত না: মির্জা ফখরুল  » «   খাদিমপাড়া ইউনিয়নের সিরাজনগরে নিরাপদ পানি ব্যবস্থাপনা নেটওয়ার্কের উদ্বোধন  » «   সুনামগঞ্জের ধোপাজান নদীতে ৬টি বালুভর্তি নৌকা আটক  » «   ৪৫ বৎসর পর রুট শিন্নি অনুষ্টান পালন করল মিটাভরাং মজলিশপুরবাসী  » «   সিলেট বিমানবন্দর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় অভিনেত্রী নিপুণকে আটকে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ  » «   তামাবিল মহাসড়কে দুর্ঘটনা রোধকল্পে হাইওয়ে থানা পুলিশের মতবিনিময় সভা  » «   দেশের কৃষকদের উন্নয়নে শহীদ জিয়া অবদান অপরিসিম: আনিসুল হক  » «   জৈন্তাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত  » «   মাস্ক পরে গোপনে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিকী পালন করতে গিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের এক নেতা আটক  » «   দোয়ারাবাজারে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শনে ডিসি  » «  

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে অক্সিজেন খুলে নেয়ায় এক শিশুর করুন মৃত্যু

sisuসিলেটপোস্টরিপোর্ট:হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে অক্সিজেন খুলে নেয়ার কারণে আকালেই ঝড়ে গেল ১০ মাসের শিশু মারিয়ায় প্রাণ। অভিযোগ কর্তব্যরত আয়ার বিরুদ্ধে। মাত্র ৩০ টাকার কারণেই নাকি অক্সিজেন খুলে নিয়ে যায় ওই আয়া। সদর হাসপাতালে সাংবাদিকদের কাছে এমনই অভিযোগ করেন শিশু মারিয়ার পিতা ফারুক মিয়া। সূত্রে জানা যায়, মাধবপুর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের ফারুক মিয়ার শিশু কন্যা মারিয়া কে অসুস্থ অবস্থায় হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করা হয় গতকাল দুপুরে। গতকাল সন্ধ্যায় মারিয়ার অবস্থার অবনতি হলে তাকে অক্সিকেজন দেন কর্ত্যরত চিকিৎসক। কিন্ত অক্সিজেন দেয়ার কিছুক্ষন পরে শিশু ওয়ার্ডে দায়িত্বে থাকা আয়া মাধবী ওই অক্সিজেনটি খুলে নেন। অক্সিজেন খুলে নেয়ার সাথে সাথে মৃত্যুর খুলে ঢলে পরে শিশু মারিয়া। কিছুক্ষন পরেই তার মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে আয়া মাধবী ৩০ টাকার বিনিময়ে নাকি অক্সিজেনটি খুলে নিয়ে অন্য এক রোগীকে দিয়ে দেয়। এ নিয়ে ক্ষোভ দেখা দেয় তাদের আত্মীয় স্বজনদের। এদিকে শিশু মারিয়ার মৃত্যুতে সদর হাসপাতালে কান্নায় ভেঙ্গে পরে মারিয়ার মা ও অন্যান্য আত্মীয় স্বজনরা। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, শিশু ওয়ার্ডে প্রয়োজনের তুলনায় অক্সিজেন কম হওয়ায় এক রোগীর পর অন্য রোগীকে অক্সিজেন দেয়া হয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.