সংবাদ শিরোনাম
৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «   সিলেট মহানগর কৃষক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  » «   ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সবাইকে সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-কয়েস লোদী  » «   ওয়ার্ড পর্যায়ে ইফতার মাহফিল আয়োজনের আহ্বান জানালেন কাইয়ুম চৌধুরী  » «   ক্রীড়াঙ্গন নতুন করে গড়ে তোলার এখনই সময়: মোমিনুল ইসলাম মোমিন  » «   শিক্ষক জাতি গঠনের অন্যতম কারিগর-জেলা প্রশাসক  » «   পদত্যাগ করার পর যে সব কথা বললেন নাহিদ  » «   জগন্নাথপুরে ভূমিখেকো আ. লীগের সাথে ছাত্রদল নেতা মিলিত হয়ে কৃষক পরিবারকে মারধর ও হয়রানি  » «   ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটি  » «   বড়লেখায় সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনতাই  » «   প্রত্যাশাকে হতাশায় পরিণত করা যাবে না-মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল  » «  

কাজী হায়াতের কাছে ক্ষমা চাইলেন প্রসূন আজাদ

10431524_1488311431446092_6592874584471091188_nসিলেট পোষ্ট রিপোর্ট : অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে দ্বন্দ্বটা প্রকট হয়ে গিয়েছিল ‘সর্বনাশা ইয়াবা’ ছবি মুক্তির সময় থেকে। প্রসূনের অভিযোগ ছিল-‘একটা পয়সাও পাইনি কাজ করে’। ছবির অন্যতম প্রযোজক ও নায়ক মারুফ উল্টো ক্ষতিপূরণের দাবি করেন। বলেন-‘সে দুদিন আমাদের শিডিউল ফাঁসিয়েছিল। আগে সে ক্ষতিপূরণ দিক’।

প্রসূন এ নিয়ে নানা সময় পত্র-পত্রিকায় বিভিন্ন সাক্ষাতকারে তার ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য দেন। এ বক্তব্যের পরিপ্রক্ষিতে কাজী হায়াত তার ‘সম্মানহানি’ হয়েছে উল্লেখ করে পরিচালক সমিতিতে লিখিত অভিযোগ করেন। সেখানে তিনি একই সাথে দুই লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। তার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিচালক সমিতি থেকে প্রসূন আজাদকে একটি চিঠি দেওয়া হয়।

প্রসূন  বলেন, ‘আমি কক্সবাজারে শুটিং-এ ছিলাম। সেখান থেকে বাসায় ফিরে ১লা জুন চিঠিটা পাই। গতকাল এফডিসিতে এ নিয়ে একটি মিটিং হয়। সেখানে আমি কাজী হায়াতের কাছে সরি বলি। তিনিও আমাকে সরি বলেন। যেহেতু দুজনেই কম-বেশি দোষী তাই বিষয়টা ওখানেই মীমাংসা হয়ে যায়।’

এ ঘটনা নিয়ে কাজী হায়াতকে বারবার ফোন করা সত্ত্বেও উনি ফোন ধরেননি।  ‘অচেনা হৃদয় মুক্তির সময় একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রসূনের একটি বক্তব্য নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হয়। প্রসূন আমাদের বলেন,‌ সর্বনাশা ইয়াবার সময় দুদিনের শিডিউল ওরা আমাকে না জানিয়ে রেখেছিল। যা নিয়েই পরবর্তীতে যত সমস্যার উদ্ভব।’

পরবর্তীতে কাজী হায়াত ও প্রসূনকে মুখোমুখি করলে প্রবীন পরিচালক নবীন নায়িকাকে মেয়ে বলে বুকে জড়িয়ে ধরেন। একই সাথে প্রসূন তাকে বাবা ডেকে ক্ষমা চান বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের একজন জানান।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.