সংবাদ শিরোনাম
সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি- লুৎফুর, সাধারণ সম্পাদক-জহুরুল, কোষাধ্যক্ষ ফয়সল  » «   ডিম, সোনালি ও ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার  » «   মাজারে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার  » «   আজকে সিলেটে বিএনপির র‍্যালি-সমাবেশ স্থগিত পরবর্তী ১৭ তারিখ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে  » «   গণতন্ত্র হত্যাকারীরা যাতে মাথাচাড়া দিতে না পারে, খেয়াল রাখতে হবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   ওসমানীনগরে আ,লীগ নেতা মুকিদের বিরোদ্ধে প্রবাসী মহিলার টাকা আত্নসাতের অভিযোগ!  » «   শান্তিগঞ্জের টাইলা গ্রামে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দিনমুজুরের বসতভিটা দখল করেছে ভূমিখেকোচক্র  » «   সুনামগঞ্জের সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ভূয়া ঠিকানা ব্যবহার করে স্বাস্থ্য সহকারী পদে চাকরি নেওয়ার অভিযোগ  » «   সিলেটসহ ২৫ জেলার নতুন ডিসিদের কর্মস্থলে যাওয়া মানা, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিফিং স্থগিত  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে স্বামীর ছুরিকাঘাতে প্রাণগেল স্ত্রীর   » «   সিলেটের শাহপরাণ (রাহ.) মাজারে আলেম-জনতার সঙ্গে গভীর রাতে ওরসপন্থীদের সংঘর্ষ  » «   সারাদেশের সাত বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ৬১৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি, একজনের মৃত্যু  » «   সিলেটে জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন পি. কে. এম এনামুল করিম  » «   গোলাপগঞ্জে নির্দোষ ব্যক্তিকে আন্দোলনের মামলায় আসামি দিয়ে হয়রানির অভিযোগ  » «   ব্যক্তিগত স্বার্থের জেরে শরীফপুর ইউপিতে তালা, ভেঙে ফেলল বিক্ষুব্ধ জনতা  » «  

ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে ভরসা বাঁশি-লাঠি, উধাও সিগন্যাল বাতি

vv.jpegসিলেটপোস্টরিপোর্ট:১৯৯৬ সালে তৎকালীন সিলেট পৌর শহরের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ততম ৭টি পয়েন্টে বসানো হয়েছিল সিগন্যাল বাতি। এরপর কেটে গেছে প্রায় ১৯ বছর। সিলেট পৌরসভা উন্নিত হয়েছে সিটি করপোরেশনে। কিন্তু উন্নতি হয়নি ট্রাফিক ব্যবস্থার। একদিনের জন্যও জ্বলেনি সিগন্যাল পোস্টের লাল-হলুদ-সবুজ বাতি।বিপর্যস্ত ট্রাফিক ব্যবস্থার সাক্ষী হিসেবে এতোদিন সিগন্যাল বাতিগুলো অকার্যকর অবস্থায় বিভিন্ন পয়েন্টে শোভা পেলেও এখন তা উধাও হয়ে গেছে। উন্নয়ন কাজের নামে সিগন্যাল বাতিগুলো অপসারণ করে ফেলেছে সিটি করপোরেশন। ফলে নগরীর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে বাঁশি আর লাঠিতেই ভরসা রাখতে হচ্ছে পুলিশকে।সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) সূত্রে জানা যায়- মাঝারি শহর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১৯৯৬ সালে ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে বৈদ্যুতিক ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি স্থাপনের কাজ শুরু হয়। নগরীর ব্যস্ততম চৌহাট্টা, রিকাবীবাজার, নয়াসড়ক, সুরমা মার্কেট, নাইওরপুল, আম্বরখানা ও নয়াসড়ক পয়েন্টে স্থাপন করা হয় ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি।কিন্তু পরবর্তীতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে এই সিগন্যাল বাতিগুলো কার্যকর করার কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। ফলে রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে বাঁশি আর লাঠি দিয়েই ট্রাফিক পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করতে হচ্ছে যানবাহন। ট্রাফিক পুলিশ স্বল্পতায় অনেক সময় নগরীতে দীর্ঘ যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে।ট্রাফিক সিগন্যাল বাতিগুলো কার্যকর করার লক্ষ্যে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছর থেকে প্রতিবছরের বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়। কিন্তু কোন বছরই বাজেটে বরাদ্দকৃত টাকা এ খাতে ব্যয় করা হয়নি। ফলে কোন উন্নতি হয়নি নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থার।এদিকে, সম্প্রতি নগরীর রাস্তাঘাট সংস্কার ও প্রশস্তকরণ কাজ করতে গিয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল বাতিগুলো তুলে ফেলা হয়। পরবর্তীতে রাস্তার কাজ শেষ হলেও সিগন্যাল পোস্টগুলো পুণরায় স্থাপন করা হয়নি।এ ব্যাপারে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আজিজুর রহমান জানান- সিগন্যাল বাতিগুলো কোন কাজে আসছিল না। দীর্ঘদিন ধরে এগুলো অকার্যকর অবস্থায় পড়েছিল। রাস্তার উন্নয়ন কাজের সময় এগুলো অপসারণ করা হয়েছে। পর্যাপ্ত বরাদ্দ পেলে সিটি করপোরেশন আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থার উদ্যোগ নেবে।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.