সংবাদ শিরোনাম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার বিচার দেশের মাটিতেই হবে : এমরান চৌধুরী  » «   ওসমানীনগরে ছাত্র দল নেতা নুনু স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে দোয়া ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট মহানগর কৃষকদলের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ  » «   ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: কয়েস লোদী  » «   ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ায় দেশের জনগণ অন্যায় ও জুলম থেকে মুক্তি পেয়েছেন-ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন  » «   নির্বাচন নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা খুন  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট নগরীর গার্ডেন টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাটে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের লিপ্ত থাকায় পাঁচ নারী ও এক পুরুষ আটক  » «   জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «  

ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে ভরসা বাঁশি-লাঠি, উধাও সিগন্যাল বাতি

vv.jpegসিলেটপোস্টরিপোর্ট:১৯৯৬ সালে তৎকালীন সিলেট পৌর শহরের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ততম ৭টি পয়েন্টে বসানো হয়েছিল সিগন্যাল বাতি। এরপর কেটে গেছে প্রায় ১৯ বছর। সিলেট পৌরসভা উন্নিত হয়েছে সিটি করপোরেশনে। কিন্তু উন্নতি হয়নি ট্রাফিক ব্যবস্থার। একদিনের জন্যও জ্বলেনি সিগন্যাল পোস্টের লাল-হলুদ-সবুজ বাতি।বিপর্যস্ত ট্রাফিক ব্যবস্থার সাক্ষী হিসেবে এতোদিন সিগন্যাল বাতিগুলো অকার্যকর অবস্থায় বিভিন্ন পয়েন্টে শোভা পেলেও এখন তা উধাও হয়ে গেছে। উন্নয়ন কাজের নামে সিগন্যাল বাতিগুলো অপসারণ করে ফেলেছে সিটি করপোরেশন। ফলে নগরীর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে বাঁশি আর লাঠিতেই ভরসা রাখতে হচ্ছে পুলিশকে।সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) সূত্রে জানা যায়- মাঝারি শহর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১৯৯৬ সালে ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে বৈদ্যুতিক ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি স্থাপনের কাজ শুরু হয়। নগরীর ব্যস্ততম চৌহাট্টা, রিকাবীবাজার, নয়াসড়ক, সুরমা মার্কেট, নাইওরপুল, আম্বরখানা ও নয়াসড়ক পয়েন্টে স্থাপন করা হয় ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি।কিন্তু পরবর্তীতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে এই সিগন্যাল বাতিগুলো কার্যকর করার কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। ফলে রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে বাঁশি আর লাঠি দিয়েই ট্রাফিক পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করতে হচ্ছে যানবাহন। ট্রাফিক পুলিশ স্বল্পতায় অনেক সময় নগরীতে দীর্ঘ যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে।ট্রাফিক সিগন্যাল বাতিগুলো কার্যকর করার লক্ষ্যে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছর থেকে প্রতিবছরের বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়। কিন্তু কোন বছরই বাজেটে বরাদ্দকৃত টাকা এ খাতে ব্যয় করা হয়নি। ফলে কোন উন্নতি হয়নি নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থার।এদিকে, সম্প্রতি নগরীর রাস্তাঘাট সংস্কার ও প্রশস্তকরণ কাজ করতে গিয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল বাতিগুলো তুলে ফেলা হয়। পরবর্তীতে রাস্তার কাজ শেষ হলেও সিগন্যাল পোস্টগুলো পুণরায় স্থাপন করা হয়নি।এ ব্যাপারে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আজিজুর রহমান জানান- সিগন্যাল বাতিগুলো কোন কাজে আসছিল না। দীর্ঘদিন ধরে এগুলো অকার্যকর অবস্থায় পড়েছিল। রাস্তার উন্নয়ন কাজের সময় এগুলো অপসারণ করা হয়েছে। পর্যাপ্ত বরাদ্দ পেলে সিটি করপোরেশন আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থার উদ্যোগ নেবে।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.