
চিঠিতে যা লেখা হয়েছে:
আমাদের বাংলাদেশ শাখার উপশাখা রাজশাহী অঞ্চলে আমাদের কার্যক্রম আমরা শুরু করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা রাজশাহী অঞ্চলে আল্লাহ, রাসূল ও মুসলমানের নিকৃষ্টতম দুশমনদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করেছি। আল্লাহ ও রাসূলের দ্বীন প্রতিষ্ঠায় এদের প্রত্যেককে হত্যা করা হবে। এরপরে ৮ বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়।
শেষে মূল কথায় চিঠিতে উল্লেখ করা হয়:
আল্লাহ ও রাসূলের দ্বীনের বিরুদ্ধে যারা অবস্থান নিয়েছেন এবং আল্লাহ নয়, অন্য কারো কাছে নত স্বীকার করেছে তারা আমাদের টার্গেট। সাধারণ কোনো মুসলমান আমাদের টার্গেট নয়।
সংক্ষিপ্ত তালিকায় অনেকের নাম আসেনি, তাই বলে ইসলামের দুশমনরা ছাড় পাবেন এমন না। আল্লাহর মুজাহিদগণ আল্লাহ ও রাসূলের দ্বীন প্রতিষ্ঠায় বাধা দানকারী, কটাক্ষকারী সবাইকে শাস্তি দেয়ার ব্যবস্থা করবেন।আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুণ। আমরা শুধু আল্লাহরই ইবাদত করি এবং তারই সাহায্য চাই। সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক মুহম্মদ এর উপর।
চিঠির নিচে আনসার আল ইসলাম (আল-কায়দা ভারতীয় উপমহাদেশ) প্রধান হিসেবে মুফতি আবদুল্লাহ আশরাফ ও রাজশাহী অঞ্চলের স্থানীয় প্রধান নির্দেশক হিসেবে রাজশাহী কলেজের শিক্ষক অধ্যাপক হবিবুর রহমানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও চিঠির খামে প্রেরক হিসেবে অধ্যাপক আবু সিদ্দিকের নাম ব্যবহার করা হয়েছে।