সংবাদ শিরোনাম
সিলেট মহানগর কৃষকদলের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ  » «   ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: কয়েস লোদী  » «   ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ায় দেশের জনগণ অন্যায় ও জুলম থেকে মুক্তি পেয়েছেন-ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন  » «   নির্বাচন নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা খুন  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট নগরীর গার্ডেন টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাটে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের লিপ্ত থাকায় পাঁচ নারী ও এক পুরুষ আটক  » «   জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «   সিলেট মহানগর কৃষক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  » «   ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সবাইকে সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-কয়েস লোদী  » «  

মুদ্রা পাচারের তালিকায় বাংলাদেশ ২৬ নম্বরে বাংলাদেশ থেকে ৫৫ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলার পাচার

15সিলেটপোস্ট রিপোর্ট :২০০৪-১৩ এই এক দশকে বিশ্বের উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো থেকে ৭ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হয়েছে।এর মধ্যে অবৈধ বাণিজ্যের মাধ্যমে পাচার হয়েছে ৬ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার।
এই এক দশকে বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশগুলোতে পাচার হয়েছে ৫৫ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি (জিএফআই) বুধবার বিশ্বের উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর মুদ্রা পাচার নিয়ে একটি সমীক্ষাপত্র প্রকাশ করেছে। জিএফআইয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ দেব কার ও কনিষ্ঠ অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্পানজার সমীক্ষাপত্রটি তৈরি করেন। ১৩৯ দেশের মুদ্রা পাচারের তথ্য সেখানে দেওয়া হয়েছে।অবৈধভাবে মুদ্রা পাচারের তালিকায় গত এক দশকে চীন, রাশিয়া, মেক্সিকো, ভারত ও মালয়েশিয়া শীর্ষ পাঁচে রয়েছে। বাংলাদেশ এই তালিকায় রয়েছে ২৬ নম্বরে। এক দশকে বাংলাদেশ থেকে ৫৫ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হয়েছে। জিডিপির হিসাবে এর পরিমাণ ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ।
২০০৪ সালে বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া মুদ্রার পরিমান ছিল ৩ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৩ সালে তা বেড়ে হয় ৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার। গড়ে প্রতিবছর ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশী মুদ্রা পাচার হয়েছে।
২০০৩-১২ সালের প্রকাশিত সমীক্ষাপত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৫১তম।
‘উন্নয়নশীল দেশ হতে মুদ্রা পাচার : ২০০৪-২০১৩’ শিরোনামে ওই সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ সালে বিশ্বে অবৈধ মুদ্রা পাচারের পরিমাণ প্রথম ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। ২০১৩ সালে পাচার হয় ১ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলার। যেখানে ২০০৪ সালে এর পরিমাণ ছিল ৪৬৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।সমীক্ষাপত্রটি সম্পর্কে জিএফআইয়ের চেয়ারম্যান রেমন্ড বেকার বলেন, ‘এই সমীক্ষা থেকে এটাই পরিষ্কার হয় যে, উন্নয়নশীল ও উদীয়মান দেশগুলোর জন্য অবৈধ মুদ্রাপ্রবাহ তাদের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.