সংবাদ শিরোনাম
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: কয়েস লোদী  » «   ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ায় দেশের জনগণ অন্যায় ও জুলম থেকে মুক্তি পেয়েছেন-ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন  » «   নির্বাচন নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা খুন  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট নগরীর গার্ডেন টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাটে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের লিপ্ত থাকায় পাঁচ নারী ও এক পুরুষ আটক  » «   জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «   সিলেট মহানগর কৃষক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  » «   ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সবাইকে সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-কয়েস লোদী  » «   ওয়ার্ড পর্যায়ে ইফতার মাহফিল আয়োজনের আহ্বান জানালেন কাইয়ুম চৌধুরী  » «  

‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’

18সিলেট পোস্ট  ডেস্ক :মহান বিজয় দিবসে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধের আহ্বান জানিয়ে ‘কোটি কণ্ঠে’ ধ্বনিত হলো, ‘‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি।’’ বুধবার বিকেল চারটা ৩১ মিনিটে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। এ সময় লাখো মানুষ অংশ নেন। তবে কণ্ঠ মেলান সারাদেশের ‘কোটি বাঙালি’। পরে শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়।

চুয়াল্লিশ বছর আগে এই সময় ঢাকার এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই লেখা হয়েছিল বাঙালির মুক্তির সনদ। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকাল ৪টা ৩১ মিনিটে পাকিস্তানি বাহিনী এ উদ্যানেই আত্মসমর্পণের দলিলে সই করে, তখন এর নাম ছিল রেস কোর্স ময়দান।
বিজয় দিবস উদযাপন জাতীয় কমিটির পক্ষ থেকে দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন-গ্রামসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এবং সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা বাংলাদেশিদের এ কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল আগেই।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক বেলা ১১টায় এবারের বিজয় উত্সবের উদ্বোধন করে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের বিচারের দাবি জানান। সেই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত স্থাপনাগুলো সংরক্ষণেরও দাবি জানান তিনি।
এরপর বেলা সাড়ে ১১টা থেকে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ‘আমাদের সংস্কৃতি’। বিকাল সাড়ে তিনটায় ছিল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব।

বিকাল ৪টা ৩১ মিনিটে জাতীয় সংগীত পরিবেশন শেষে হয় ‘আগামী বাংলাদেশের শপথ’। শপথবাক্য পড়ান বিজয় দিবস উদযাপন জাতীয় কমিটির প্রধান উপদেষ্টা আবদুল গাফফার চৌধুরী।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.