সংবাদ শিরোনাম
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: কয়েস লোদী  » «   ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ায় দেশের জনগণ অন্যায় ও জুলম থেকে মুক্তি পেয়েছেন-ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন  » «   নির্বাচন নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা খুন  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট নগরীর গার্ডেন টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাটে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের লিপ্ত থাকায় পাঁচ নারী ও এক পুরুষ আটক  » «   জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «   সিলেট মহানগর কৃষক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  » «   ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সবাইকে সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-কয়েস লোদী  » «   ওয়ার্ড পর্যায়ে ইফতার মাহফিল আয়োজনের আহ্বান জানালেন কাইয়ুম চৌধুরী  » «  

খাজনা পুনর্বিবেচনার আহ্বান মাংস ব্যবসায়ীদের

27সিলেটপোস্ট২৪রিপোর্ট :দেশের পশুসম্পদ এবং চামড়া শিল্পের উন্নয়নে স্থায়ী হাট-বাজারের খাজনা পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন মাংস ব্যবসায়ী সমিতি।

সোমবার প্রধানমন্ত্রী বরাবর দেওয়া এক স্মারকলিপিতে এ আহ্বান জানায় সংগঠনটি। পাশাপাশি তিন মন্ত্রণালয় এবং ঢাকার উভয় সিটি করপোরেশনেও স্মারকলিপি দিয়েছে সংগঠনটি। মন্ত্রণালয়গুলো হচ্ছে- স্থানীয় সরকার, বাণিজ্য এবং প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

সোমবার বিকেলে সংগঠনটির উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

উল্লিখিত মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি আলোচনা সভা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।

মাংস ব্যবসায়ীরা স্মারকলিপিতে বলেন, পশুসম্পদ উন্নয়ন এখন সময়ের দাবি। দেশীয় পশুসম্পদ যখন ভারতীয় আগ্রাসনে বিপর্যস্ত, মাংসের বাজার অস্থির, কোরবানি নিয়ে সরকার ও জনসাধারণ চিন্তায় থাকেন, তখন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা তাদের স্বরূপে আবির্ভূত হন। দাম বাড়িয়ে ইচ্ছেমতো গরু-মহিষ বাংলাদেশে পাচার করেন। আবার আমরা যখন পশুসম্পদে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে থাকি, তখন এ দেশের কৃষককে সর্বশান্ত করার লক্ষ্যে অবাধে গরু-মহিষ পাচার করেন। আমরা যেন ভারতীয়দের ইচ্ছার কাছে জিম্মি হয়ে আছি। এভাবে পরনির্ভরশীলতায় একটি দেশ চলতে পারে না।

স্মারকলিপিতে আরো বলা হয়, গরু-মহিষ কোনো পারমাণবিক উপাদান নয়, বিজ্ঞানের কোনো আবিস্কার নয় যে বিদেশ থেকে আনতে হবে। ভারত আমাদের বন্ধু। কিন্তু ভারতীয় সরকার পরিবর্তনে গরু এখন ধর্মীয় ইস্যু হয়েছে। তাদের ধর্মকে সম্মান দেখিয়ে আমরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাই। এজন্য সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।

পশু পালন করতে কৃষি ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকা ‘কৃষক ঋণ’-এর ব্যবস্থা করায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় সংগঠনটি।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.