
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কাজী শফিকুল আজম বাসসকে বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে আমাদের তৃতীয় প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির অধীনের কর্মকান্ড জোরদার করতে এই মঞ্জুরি সহায়তা সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, সরকারের সবার জন্য শিক্ষা ‘ভিশন’ বাস্তবায়নে পিআইডি কর্মসূচির তৃতীয় ধাপ চালু করতে বিশ্বব্যাংক এই অর্থ দিচ্ছে। বিশ্ব ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি হেড ইফফাত শরীফের সঙ্গে এক সপ্তাহ আগে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ব্যাংকের বিশ্বব্যাপী শিক্ষার অংশীদারিত্বের অধীনে এই আর্থিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশসহ ৬১টি উন্নয়নশীল দেশে জিপিই কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে।
সরকারি সূত্রে বলা হয়, এক লাখের অধিক কিন্ডারগার্টেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং সুশীল সমাজ পরিচালিত বিদ্যালয়গুলোর মাধ্যমে ১৯ মিলিয়ন শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে এই মঞ্জুরি সহায়ক হবে।
তারা বলেন, বর্তমানে ৯৭ শতাংশের বেশি শিশু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। তবে এদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ তাদের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করে।