সংবাদ শিরোনাম
দোয়ারাবাজারে পুলিশের অভিযানে ভারতীয় ৭১ টি গরুসহ চোরাকারবারি আটক  » «   হুমায়ুন রশিদ চত্বরে চাদাঁবাজ সন্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি অটোরিক্সা চালক শ্রমিকরা-অভিযোগ  » «   ১ মন গাঁজাসহ সিলেটের ৩ কারবারি নবীগঞ্জে আটক  » «   প্রবীণের বুদ্ধি নবীনের শক্তির সমন্বয়ে সমাজের অন্যায় অবিচার দূর করতে হবে-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  » «   জৈন্তাপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশের মাসিক প্রেস-ব্রিফিং  » «   গোয়াইনঘাটে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু  » «   যাদুকাটায় নৌকা ডুবে পাথর শ্রমিকের মৃত্যু  » «   দোয়ারাবাজারে অবৈধ ভাবে বসত ঘরসহ দোকান পার্ট নির্মান ও রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ  » «   সিলেটে জন্ম নিবন্ধন করাতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন অভিভাবকরা  » «   সিলেটে তালামীযে ইসলামিয়ার মীলাদুন্নবী (সা.) র‍্যালি অনুষ্ঠিত  » «   দক্ষ জনশক্তি দেশ বিদেশের শ্রমবাজারে অবদান রাখবে-শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি  » «   খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশযাত্রা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে-নাসিম হোসাইন  » «   দোয়ারাবাজারে ভারতীয় চিনিসহ আটক ২    » «   দোয়ারাবাজারে চোরাইপথে আসা ভারতীয় ৩৬ গরুসহ আটক ৮  » «   চুনারুঘাটে বানের পানির মত আসছে বিভিন্ন প্রকার মাদক  » «  

বানারীপাড়ায় কাউন্সিলরের বাড়ী থেকে চোরাই মালামাল উদ্ধার করেছে পুলিশ

বানারীাড়া প্রতিনিধি::বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুমন খানের বাড়ী থেকে শনিবার ১ সেপ্টেম্বর বিকেলে চোরাই ইট, রড ও শাটার এসআই মামুনের নেতৃত্বে উদ্ধার করে বানারীপাড়া থানায় নিয়ে আসা হয়। এব্যাপারে জানা যায়, বন্দর
বাজারে শহর রক্ষা বাধের পাশে অধৈধ স্থাপনা প্রশাসন উচ্ছেদ করে। উচ্ছেদের পর গত ১৭ আগস্ট তিনটি সেমিপাকা স্থাপনার মালামাল কাউন্সিলর সুমন খান চুরি করে তার বাড়ীতে নিয়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্য ১৪ লাখ টাকা।

এ অভিযোগ করেন স্থাপনার মালিক দাবীকারী কাজী এনায়েত করিম। তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগকারী এবং আর একজন মালিক দাবিদার মোঃ কবীর সরদার পুলিশের সহযোগিতায় পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুমন খানের বাড়ী থেকে ওই চোরাই ইট, রড ও শাটার পুলিশ উদ্ধার করে। কবির সরদার জানান, এ ব্যাপারে থানা পুলিশ মামলা নেয়নি। কোন এক প্রভাবশালী নেতার হস্তক্ষেপে। ওসি মাসুদ চৌধুরী মামলা করা থেকে নিরুৎসাহিত করেন । পরে কাউন্সিলর সুমন খান, অভিযোগকারীগণ এবং থানা কর্তৃপক্ষ মিলে চুরির বিষয়টি তিন লাখ টাকায় দফারফা হয়। যার লেন দেন ১২ সেপ্টেম্বর অভিযোগকারীদের দেয়া হবে সিন্ধান্ত হয়।

এ সময় কাউন্সিলর মনির হোসেন, ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার ত্রিনাথ পোদ্দার, সুমন খানের ভাই সজীব খান এবং বাজারের আড়তদার রিপন উপস্থিত ছিলেন।

কাউন্সিলর সুমন খান জানান, উচ্ছেদের সময় লেবার ও ভেকু ভাড়া দেয়ার জন্য মালামাল জিম্মায় দেয়া হয়।

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির জানান, আমরা
কাউন্সিলর সুমন খানের জিম্মায় দেইনি। যারযার মালামাল তারা নিবে। সে এর ঠিকাদার ও না।

বানারীপাড়া থানার ওসি এসএম মাসুদ চৌধুরীর কাছে বিষয়টি
জানতে চাইলে তিনি এবং এস আই মামুনকে বারবার মোবাইল করলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।

 

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.