সিলেটপোস্ট ডেস্ক:;উন্নতশীল বাংলাদেশে প্রকৌশলীরা অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন। কিন্তু সততা ও দায়িত্বশীল কাজের মাধ্যমে আমাদের দেশের প্রকৌশলীরা অবকাঠামোগত দিক থেকে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে তুলে ধরেছেন। দিন দিন বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হচ্ছে। এর পেছনে প্রকৌশলীদের অবদান অনস্বীকার্য। প্রকৌশলীরা হলেন দক্ষ প্রযুক্তিবিদ।
এলজিইডি সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইনামুল কবিরের বদলীজনিতি বিদায়ী সংবর্ধনা ও যোগদানকৃত নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কে. এম ফারুক হোসেনের বরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা একথা বলেন।
বৃহস্পতিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) রাতে এ বিদায়ী সংবর্ধনা ও বরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। এলজিইডি কন্ট্রাক্টর ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে কন্ট্রাক্টর ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সভাপতি বাবু রাখাল দে’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এলজিইডি সিলেট অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আব্দুর রহিম, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফারুক আহমদ ও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহ আলম।
সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপদেষ্টাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শিবাব্রত ভৌমিক, গোলাম কিবরিয়া, তৈয়বুর রহমান, শামসুর রহমান। সহসভাপতি ফারুক আহমদ, এম.এ.জি বাবর, আবুল কালাম, নাসির উদ্দিন, মামুন বক্স। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, লুৎফর রহমান, মিজান আহমদ, সুমন আহমদ, খায়রুল হাসান। সাংগঠণিক সস্পাদক এনায়েত আহমদ মনি, অর্থ সম্পাদক রিপন আহমদ, দপ্তর সম্পাদক শাকিল, সদস্য নূর আহমদ ও নজরুল ইসলাম।
উপজেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন জুনেদ আহমদ, রেজওয়ান আহমদ, আব্দুস সালাম, বাবুল হোসেন, চঞ্চল পাল, মশাহিদ আলী, আমির উদ্দিন, জয়নাল উদ্দিন, জুয়েল আহমদ, কালা মিয়া, শাহজাহান আহমদ, সামাদ আহমদ ও মাহফুজুর রহমান জাহাঙ্গীর প্রমূখ।
যোগদানকৃত নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কে. এম ফারুক হোসেন তার বক্তব্যে বলেন তার নতুন কর্মস্থল ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতিধন্য এই ভ’মির রাস্তাঘাটের উন্নয়নে তার সাধ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।