সংবাদ শিরোনাম
গুঞ্জন উঠেছে সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়েছেন বিতর্কিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি  » «   সিলেট সীমান্তে বিজিবির অভিযানে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য ও পশু আটক  » «    দোয়ারাবাজারে সীমান্তে ভারতে পাচারের সাড়ে ১৪ লাখ   টাকার বিপুল পরিমাণের রসুন ও মাছ জব্দ  » «   জেলা প্রশাসকের সাথে সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাবের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়  » «   শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত দেশে ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচারের দোসরদের স্থান হবে না : রিজভী  » «   সাংবাদিক বাবর’কে দেখতে হাসপাতালে সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ  » «   সাবেক এমপি মানিকের চাচাত ভাই আলোচিত ইউপি চেয়ারম্যান বিল্লাল গ্রেফতার  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে পুলিশের অভিযান  » «   মাংস থেকে তীব্র দুর্গন্ধ, তোপের মুখে সিলেটের সুলতান’স ডাইন(ভিডিও সহ)  » «   গোয়াইনঘাটে মুজিব নামের এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ  » «   পুলিশে এবার আসছে উপপরিদর্শক (এসআই) নিয়োগেরও বড় বিজ্ঞপ্তি  » «   ৪,২০০ কনস্টেবল নিয়োগ,সিলেট সহ ৬৪ জেলায় কত জন শূন্য পদে নিয়োগ নেওয়া হবে  » «   ধর্মপাশায় আশ্রায়ণ প্রকল্পের ঘরে আগুনে একই পরিবারের ছয়জনের মৃত্যু  » «   গোয়াইনঘাটে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ  » «   সিলেটের স্ট্রাইকার্সের মালিকানা জোর করে লিখিয়ে নেয়ার অভিযোগে মাশরাফির বিরুদ্ধে মামলা  » «  

লুটপাটের এক মহারাজ ওসমানী নগরের উমরপুর ইউনিয়ন!

ওসমানীনগর প্রতিনিধি::ওসমানীনগরের উমরপুর ইউনিয়ন পরিষদে বরাদ্দকৃত বিভিন্ন খাতের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগটি করেছেন ভুক্তভোগী জনসাধারণ ও প্রকল্প এলাকার বাসিন্দারা।

জানাযায়,গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে এলজিএসপির বরাদ্দ টাকা দিয়ে এক কাজ বার বার করা এমনকি কাজ না করে টাকা উত্তোলনেরও অভিযোগ রয়েছে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। ওসমানীনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার ইশারায় এমনটা হচ্ছে বলে ধারনা এলাকাবাসীর।

একটি সুত্র জানায়, উমরপুর ইউনিয়নের এক ইউপি সদস্যের নাম গোপন রাখার শর্তে জানান, এক ইউপি সদস্যকে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার পরষ্পর যোগসাজশে প্রতিনিয়ত সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাত করে যাচ্ছে, আইনের মন গড়া রেজুলেশন ও মনগড়া মূল্য তালিকা নির্ধারণের মাধ্যমে।

সাধারণ মানুষের নাগালের বাহিরে রেজুলেশনকৃত মূল্যের জন্ম সনদ,নাগরিক সনদ,উত্তরাধিকারী সনদ,মৃত্যু সনদ,সহ প্রভৃতি নানা সেবায় ২শ ৫০ টাকা শুরু করে এমনকি ২ হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে।
উমরপুর ইউনিয়নের প্রতিবন্ধী জাহাঙ্গীর আলমের কাছ থেকে জন্মনিবন্ধনের ফি হিসাবে রাখা হয়েছে ৫ শ ৫০ টাকা। উমরপুর ইউনিয়নের জনসাধারণ বলছেন রেজুলেশনকৃত জন্ম সনদের যে টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে তা চেয়ারম্যান সচিব ও ইউপি সদস্যদের একান্ত মনগড়া,ভিত্তিহীন ও লুটপাটের অংশ। আর লুটপাটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন উমরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া।

তবে গোলাম কিবরিয়া এসব অস্বীকার করে বলেন, তিনি ওয়েস্টার্ন কান্ট্রি ও পরিবার ছেড়ে এলাকার অসহায় দারিদ্র মানুষের জনসেবায় কাজ করছেন,এখানে লুটপাটের কোন প্রশ্নই আসেনা। তবে ভোক্তভোগীরা বলেছেন বিষয়টি তদন্তের জন্য। এলাকার জনসাধারণ এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে সংশ্লিষ্টসদস্যদের অপসারণ চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি জানান।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.