সংবাদ শিরোনাম
৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «   সিলেট মহানগর কৃষক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  » «   ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সবাইকে সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-কয়েস লোদী  » «   ওয়ার্ড পর্যায়ে ইফতার মাহফিল আয়োজনের আহ্বান জানালেন কাইয়ুম চৌধুরী  » «   ক্রীড়াঙ্গন নতুন করে গড়ে তোলার এখনই সময়: মোমিনুল ইসলাম মোমিন  » «   শিক্ষক জাতি গঠনের অন্যতম কারিগর-জেলা প্রশাসক  » «   পদত্যাগ করার পর যে সব কথা বললেন নাহিদ  » «   জগন্নাথপুরে ভূমিখেকো আ. লীগের সাথে ছাত্রদল নেতা মিলিত হয়ে কৃষক পরিবারকে মারধর ও হয়রানি  » «   ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটি  » «   বড়লেখায় সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনতাই  » «   প্রত্যাশাকে হতাশায় পরিণত করা যাবে না-মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল  » «  

ভেড়ামারায় বৃদ্ধা মাতা কে পেটালো কুলাঙ্গার সন্তান

37সিলেট পোষ্ট রিপোর্ট : কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় অসহায় বৃদ্ধ মাতা কে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করেছে তারই কুলাঙ্গার সন্তান মনিরুল ইসলাম ওরফে সাপু। বৃদ্ধ মাতা তহুরা বেগম (৬০) বর্তমানে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’র বেডে শুয়ে মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে। সে ভেড়ামারার ফারাকপুর গ্রামের আমির হোসেন’র স্ত্রী। এ বিষয়ে ভেড়ামারা থানায় লিখিত করা হয়েছে। তবে এখনো গ্রেফতার হয়নি ওই কুলাঙ্গার সন্তান মনিরুল। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ভেড়ামারার ফারাকপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।

 

লিখিত অভিযোগে জানা গেছে,  বৃদ্ধ মাতা তহুরা বেগম পাশের একটি বাড়িতে এক রুগীকে ড্রেসিং করাতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে তারই কুলাঙ্গার পুত্র মনিরুল ইসলাম সাপু এবং তার স্ত্রী নাজমা খাতুন পূর্ব শুত্রুতার জের ধরে তার গতিরোধ করে রাতের অন্ধকারে হত্যার উদ্দ্যেশে বেধড়ক মারপিট শুরু করে।

তাদের হাতে থাকা বাটাম দিয়ে বৃদ্ধ মাতার হাতের বাহু, কনুই’র নীচে মাজায়, হাটুতে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত, ফোলা কালশীরা জখম করে। এসময় তার গলায় থাকা একটি সোনার চেইনও ছিনিয়ে নিয়ে যায় ওই কুলাঙ্গার। আচমকা আক্রমনের ফলে হতভম্ব হয়ে পড়ে বৃদ্ধ মাতা তহুরা বেগম। পরে তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

বর্তমানে বৃদ্ধ মাতা এখন হাসপাতালের বেডে মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে। এ বিষয়ে ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হলেও এখন গ্রেফতার হয়নি ওই কুলাঙ্গার পুত্র সাপু এবং তার স্ত্রী নাজমা খাতুন। বৃদ্ধ মাতা তহুরা বেগম উপর হামলাকারী ওই কুলাঙ্গারদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবী করেছে স্থানীয়রা।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.