আবুল হুসেন চৈৗধুরী:সিলেট নগরীতে বিভিন্ন স্থানে অসাস্থ্যকর পরিবেশে প্রতিদিন হচ্ছে শত শত মোরগ জবাই । ফলে যেমন হচ্ছে পরিবেশ দূষণ তেমনি নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নান বয়সের মানুষ ।সিলেট নগরীর বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা যায় ,নগরীর দক্ষিণ সুরমা এলাকার বার্থখলা মসজিদ মাকের্ট,ষ্টেশন রোড,কদমতলী,মেন্দিভাগ,সোবহানীঘাট, বন্দর বাজারের লাল বাজারের গলিতে রয়েছে প্রায় ৩০টি পোল্টি ফার্মের ব্যাবসা।শহরেরতালতলা.মদীনামার্কেট,আম্বরখানা,সুবিদবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিন প্রকাশ্যে মানুষের যাতায়াতের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে পোল্ট্রি ফার্ম ব্যবসায়িরা করছে শতশত মোরগ জবাই। তাদের মোরগ জবাই করার পর রাস্থার উপর ঘন্টার পর ঘন্টা পড়ে থাকে রক্ত,মোরগের বিষ্ঠা,মোরগের লোমসহ নানা ধরনের দূষণীয় বর্জ্য আর এসকল বর্জ্য পছে দূর্ঘন্ধের সৃষ্টি হয়ে পরিবেশের হচ্ছে মারাত্মক ক্ষতি । এসকল কারণে প্রতিনিয়ত নানা ধরণের ভাইরাস জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সকল বয়সের মানুষ। এ ব্যাপারে বারুতখানা এলাকার বাসিন্দা ওসমান আলী জানান, পোল্টি ফার্মে ব্যাবসায়ীরা প্রতিদিন রাস্থার উপর মোরগ জবাই করে । কিন্ত রাস্থার উপর পড়ে থাকা রক্ত সহ নানা ধরণের বর্জ্য পরিষ্কার করা হয়নি ফলে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ । তাচাড়া মোরগ জবাইয়ে নিয়ম থাকলেও বিভিন্ন বাজারে নিয়ম না মেনে জবাই করা হচ্ছে প্রতিটি মোরুগ। এ ব্যাপারে মানবাধিকার ও পরিবেশ সাংবাদিক সোসাইটি মাপসাস এর বিভাগীয় সভাপতি শেখ মো: লুৎফুর রহমান জানান,শহরের বিভিন্ন এলাকায় অব্যবস্থাপনা মোরুগ জবাই করার পর রক্ত গুলো জমাট রেখে নতুন মোরুগের রক্ত মিশে যায়। তাই এ মোরুগ গুলো খাওয়া ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন পোল্টি ফার্মের মোরুগের বিট,মরা রক্ত ও পুরাতন মুরুগের মাংসের দুর্ঘন্ধে সাধাররন মানুষের চলাচলের দুর্ভোগ চরম আকার ধারন করছে। এ ব্যাপারে লালবাজার ব্যবসায়ি সমিতির সভাপতি এরশাদ মিয়া অব্যবস্থাপনার বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,