
এদিকে ঘাতক সোহেল মিয়া(৩২)কে আহত অবস্হায় সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত পুলিশ তাকে আটক করে চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে। ঘাতক সোহেল একই উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের কদমতলী গ্রামের রিপাত আলীর ছেলে।
স্হানীয় ও পুলিশ সূএে জানা যায় ওরা দুজন একে অপরের বন্ধু এবং দুজন মিলে দীর্ঘদিন ধরে ভারত থেকে অবৈধভাবে নিয়ে আসা মদ ও গাজার ব্যবসা করতেন। সোহেলের ভগ্নিপতি লক্ষীপুর ইউনিয়নের নোয়াগাও গ্রামের মমশ্বর আলীর ছেলে সেলিম মিয়া ও সুরমা ইউপির কদমতলী গ্রামের আব্দুল খালিকের ছেলে জুয়েল মিয়ার সাথে মূলত ব্যবসার টাকা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।
সোমবার রাতে মাদক ব্যবসার লেনদেনের টাকা নিয়ে কাটাখালী বাজারে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সোহেল,সেলিম ও জুয়েল তাদের হাতে থাকা ডেগার দিয়ে বন্ধু তাজুদের পেটসহ বিভিন্নস্হানে আঘাত করে অধিক রক্তখননের পর হাসহাপালে তার মৃত্যু হয়। বর্তমানে সেলিম ও জুয়েল ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে। সোহেল এখন হাসপাতালে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
এ ব্যাপারে দোয়ারাবাজার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) দেব দুলাল ধর নিহত হওয়ার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পঠিত : 86