সংবাদ শিরোনাম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার বিচার দেশের মাটিতেই হবে : এমরান চৌধুরী  » «   ওসমানীনগরে ছাত্র দল নেতা নুনু স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে দোয়া ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট মহানগর কৃষকদলের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ  » «   ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: কয়েস লোদী  » «   ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ায় দেশের জনগণ অন্যায় ও জুলম থেকে মুক্তি পেয়েছেন-ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন  » «   নির্বাচন নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা খুন  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট নগরীর গার্ডেন টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাটে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের লিপ্ত থাকায় পাঁচ নারী ও এক পুরুষ আটক  » «   জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «  

হবিগঞ্জ জেলা থেকে ১৪ জন পুলিশকে সিলেটে বদলি

1430406643সিলেটপোস্টরিপোর্ট:হবিগঞ্জ জেলা থেকে ১৪ জন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একজন যুবককে নির্যাতন করার কারণে তাদের প্রত্যাহার করে সিলেট জেলা পুলিশে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।তবে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপারের বক্তব্যে দ্বিমত পাওয়া গেছে।শনিবার রাত পৌনে ৯টায় হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, পুলিশ প্রত্যাহারের কোনো ঘটনা তার জানা নেই।এর কিছুক্ষণ পরে জেলার সহকারী পুলিশ সুপার সাজ্জাদ ইবনে রায়হানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রত্যাহারের বিষয় অস্বীকার করে জানান, ১৪ জন পুলিশ সদস্যকে সিলেটে জেলা পুলিশে বদলি করা হয়েছে। এটা তাদের প্রশাসনিক কর্যাক্রমের অংশ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।তবে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার কয়েকজন তরুণ হবিগঞ্জ পুলিশ লাইন এলাকার একটি দোকানে বাংলাদেশ-ভারতের ক্রিকেট খেলা দেখছিলেন। এ সময় গোপায়া গ্রামের আক্তার মিয়ার সঙ্গে হবিগঞ্জ পুলিশ লাইনের কনস্টেবল সোহাগের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। পরদিন শুক্রবার শরিফুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বিষয়টি মীমাংসা করে দেন।তবে ওই মীমাংসা মেনে না নিয়ে কনস্টেবল সোহাগ শুক্রবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে পুলিশ লাইনের পরিদর্শক জামাল উদ্দিনের নেতৃত্বে ৮-১০ জন পুলিশ সদস্যকে নিয়ে শরিফুল ইসলামের দোকানে আক্তার মিয়ার খোঁজ করেন। তাকে না পেয়ে তার ছোট ভাই আরিফুল ইসলামকে মারধর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে এলাকাবাসী হবিগঞ্জ-ধুলিয়াখাল সড়ক প্রায় তিন ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন। খবর পেয়ে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহীদুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার সাজ্জাদ ইবনে রায়হান ও হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিমুদ্দিন ঘটনাস্থলে যান। পরে তারা পুলিশ লাইনে ধরে নিয়ে যাওয়া আরিফুলকে উদ্ধার করেন। পাশাপাশি ওই ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষুব্ধরা অবরোধ প্রত্যাহার করে নেয়।ওই ঘটনার একদিন পর শনিবার আরিফুল ইসলামকে মারধর করায় জড়িত ১৪ জন পুলিশ সদস্যেকে প্রত্যাহার করা হয়। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হবিগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার সাজ্জাদ ইবনে রায়হান বলেন, ‘একটু ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল।’

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.