সংবাদ শিরোনাম
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «   সিলেট মহানগর কৃষক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  » «   ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সবাইকে সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে-কয়েস লোদী  » «   ওয়ার্ড পর্যায়ে ইফতার মাহফিল আয়োজনের আহ্বান জানালেন কাইয়ুম চৌধুরী  » «   ক্রীড়াঙ্গন নতুন করে গড়ে তোলার এখনই সময়: মোমিনুল ইসলাম মোমিন  » «   শিক্ষক জাতি গঠনের অন্যতম কারিগর-জেলা প্রশাসক  » «   পদত্যাগ করার পর যে সব কথা বললেন নাহিদ  » «   জগন্নাথপুরে ভূমিখেকো আ. লীগের সাথে ছাত্রদল নেতা মিলিত হয়ে কৃষক পরিবারকে মারধর ও হয়রানি  » «   ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটি  » «   বড়লেখায় সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনতাই  » «  

ইজতেমায় পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা: ছাত্রলীগ নেতা আটক

7সিলেটপোষ্ট রিপোর্ট :ইজতেমায় পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকালে এক ছাত্রলীগ নেতাকে  আটক করা হয়েছে। ফুটপাতে চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়ার সময় এঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকালে ঘটনাস্থল থেকে সৈকত নামের ছাত্রলীগ নেতাকে পাকড়াও   করা হয়।

ইজতেমার পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্রে জানা যায়, আখেরী মোনাজাতের পর ছাত্রলীগ কর্মীরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের স্থানীয় মধুমিতা রোড এলাকায় ফুটপাতের প্রতি দোকান থেকে এক শ’ থেকে দুশ’ টাকা করে চাঁদা আদায় করছিল। এসময় ওই এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশ সদস্যরা তাদেরকে চাঁদা উত্তোলনে বাধা দেয়। এসময় কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে ৭-৮ জন ছাত্রলীগ নেতাকর্মী তিন পুলিশ সদস্যকে ধরে জোরপূর্বক একটি গলির ভেতর নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে তাদের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। নিয়ন্ত্রণ কক্ষে এই খবর পৌছলে পুলিশ সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আটক পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে। এসময় পুলিশ ছাত্রলীগ টঙ্গী থানা ছাত্রলীগের সদস্য সৈকতকে আটক করতে সক্ষম হলেও বাকিরা পালিয়ে যায়। সৈকতকে প্রথমে ইজতেমায় পুলিশের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে সৈকত নিজেকে টঙ্গী থানা ছাত্রলীগের সদস্য দাবী করে পুলিশের কাছে তার সহযোগীদের নামও প্রকাশ করেছে। তারা হল টঙ্গী থানা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক নাঈম, থানা ছাত্রলীগের সদস্য শাকিল, রনি, মানিক, শহিদুল। পালিয়ে যাওয়া অন্যদের নাম সে জানে না বলে পুলিশকে জানায়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.