এদিকে, ওসি দেলওয়ার হোসেন জানান, ডাকাতিসহ অন্যান্য অভিযোগে দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে এই মুহুর্তে বিস্তারিত বলা যাচ্ছে না। জানা যায়, উক্ত দুইজনকে গ্রেফতারের পরপরই সিলেট পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ওসি দিলওয়ারসহ একদল পুলিশ তাদের নিয়ে আসেন। এএসপি ধীরেন্দ্র চন্দ্র মহাপাত্র জানান, আটককৃতরা অফিসের কোন এক জায়গায় আছে। নিশ্চিত করে তাদের কোন অবস্থান তিনি বলতে পারেন নি। তবে দুইজন গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করেন তিনি।
অপরদিকে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ভাইকে ছাড়িয়ে নিতে নিহত আব্দুল আলীর ভাই আব্দুল হককে তদবির করতে দেখা যায়। অথচ আব্দুল হক জিআর ১৮৬ মামলা নং ১২ (তারিখ-২২-০৯-১৫)সহ একাধিক মামলার আসামী। জানা যায় পুলিশের এক কর্তাব্যক্তির সাথে আব্দুল আলীর পরিবারের সখ্যতা রয়েছে। তাই গ্রেফতারকৃত রুহেলকে আড়াল করে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের দুই দুর্ধর্ষ ডাকাত গ্রেফতার
সিলেটপোস্টরিপোর্ট:কোম্পানীগঞ্জ এলাকার দুর্ধর্ষ ডাকাত মুক্তছির ও রুহেলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।সোমবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এক অভিযান চালিয়ে উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ গ্রাম থেকে প্রথমে মুক্তছিরকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সকাল ৮টায় অপর ডাকাত কোম্পানীগঞ্জের আলোচিত ব্যক্তি রুহেলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ২৭ আগষ্ট কোম্পানীগঞ্জ সড়কের বর্ণী এলাকায় এম আর পরিবহনে ডাকাতি, নারী নির্যাতন ও ঘর পুড়ানোসহ অন্যান্য অপরাধে সম্পৃক্ততার জন্য তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোম্পানীগঞ্জ থানার এস আই আকরাম খা। তিনি জানান, মুক্তছিরের স্বীকারোক্তিতে রুহেলকে গ্রেফতার করা হয়। তাছাড়া কোম্পানীগঞ্জ থানার এস আই শংকর নন্দি জানান, ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে মুক্তছির ও রুহেলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের আইনের আওতায় এনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখানে কোন তদবির কাজে আসবে না।