সংবাদ শিরোনাম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার বিচার দেশের মাটিতেই হবে : এমরান চৌধুরী  » «   ওসমানীনগরে ছাত্র দল নেতা নুনু স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে দোয়া ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট মহানগর কৃষকদলের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ  » «   ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: কয়েস লোদী  » «   ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ায় দেশের জনগণ অন্যায় ও জুলম থেকে মুক্তি পেয়েছেন-ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন  » «   নির্বাচন নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: কাইয়ুম চৌধুরী  » «   সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা খুন  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সিলেট নগরীর গার্ডেন টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাটে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের লিপ্ত থাকায় পাঁচ নারী ও এক পুরুষ আটক  » «   জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা বিএনপি জনগণের পাশে আছে : আব্দুর রাজ্জাক  » «   ৩০ বছর ধরে মিটাভারাং ও মজলিশপুরসহ অর্ধশত গ্রামের মানুষ একটি বাঁশ বেতের সেতু দিয়ে চলাচল করছেন  » «   ফ্যাসিসদের বিচারহীনতার সংস্কৃতিই ধর্ষণের কারণ-কয়েস লোদী  » «   সিলেট মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  » «   দেশের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে চিকিৎসকদের ভূমিকা অপরিসিম-কমিশনার রেজাউল করিম  » «   ফুটপাত দখলমুক্ত আন্দোলনে ব্যবসায়ীদের সমর্থন, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি  » «  

সিলেটে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি

olসিলেটপোস্টরিপোর্ট:মিডওয়াইফারি অপেন স্কুল ২০১৫ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী মা ও শিশুদের সেবা প্রদান, গান, নাটক, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সিলেট সদর উপজেলার খাদিমপাড়া সিটিসি মাঠে ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ডেভলপিং মিডওয়াইভস প্রোজেক্ট ও ডিপার্টমেন্ট অফ মিডওয়াইফারি অ্যান্ড নাসিং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও এফআইভিডিবি’র সহযোগিতায় প্রায় ৭০০ মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবায় পরামর্শ দেয়া হয়।আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, সারাবিশ্বে প্রতিবছর ৩ লাখ ৫০ হাজার গর্ভকালীন মা নানা সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান। বাংলাদেশে প্রতিবছর লাখে ১ হাজার ৯৪ জন মা জীবিত বাচ্চা জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান। সারাদেশে দক্ষ মিডওয়াইফ আছেন ১৮০ জন। কিন্তু দক্ষ মিডওয়াইফের প্রয়োজন ২০ হাজার। যে কারণে সারাদেশে মা এবং শিশু মৃত্যুর হার অনেক বেশি।বক্তারা বলেন, সারাদেশের মধ্যে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার সিলেটে সবচেয়ে বেশি। ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রতিবছর সিলেটে ৪২৫ জন মা-শিশু মারা যান।বাংলাদেশে শিশুর মৃত্যুর হার কিছুটা কমলেও মাতৃকালীন মৃত্যুর হার বেড়েছে। তবে ২০১৫ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়ে আনা সম্ভবপর হবে বলে বর্তমান সরকার আশাবাদী। দেশের উন্নয়ন সূচক বাড়বে মা ও শিশুর মৃত্যু হার কমাতে পারলে।সিএমডিপি’র শাহিদা আক্তার ও শিক্ষার্থী সুহেদা আক্তারের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন এফআইভিডিবির নির্বাহী পরিচালক যেহীন আহমদ, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বেলাল, ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন, সিএমডিপি ও এফআইভিডিবির পরিচালক জাহিদ হোসেন, সিটিসির সম্বনয়কারী এনায়েত ইউ ইসলাম, মালিক আনোয়র খাঁ, ফকরুল ইসলাম বাবলু, অ্যাভভোকেসি এন্ড কমিনিউকেশন অফিসার ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় মো. সাজ্জাদ আহমদ, পরিচালক পিইপি শিরিন আক্তার, ডিপ্লোমা মিডওয়াইফ প্রোগ্রামের প্রকল্প সমন্বয়কারী উসাং চৌধুরী, ফাইন্যান্স এন্ড অ্যাডমিন কর্মকর্তা আশফাক হোসেন, আয়শা তাসনিম, ফাতেমা-তু-জোহরা, সালমা বেগম, রেজিনা বেগম, সুনিয়া আক্তার, নাসরিনা বেগম, সুজাতি বেগম, কোর্স কডিওনেটর আজবাহার, আমিনুল ইসলাম, হোস্টেল সুপার ফরিদা পারভীন প্রমুখ।মা ও শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষায় ৫টি স্টলে প্রায় ৭০০ মা ও শিশুকে নবজাতক এবং শিশুর সেবা প্রদান, পরিবার পরিকল্পনা পরামর্শ প্রদান, উন্নত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রেরণে পরামর্শ, গর্ভকালীন পরামর্শ, শারীরিক ও মানসিক সেবা প্রদান, নারী প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ প্রদান করা হয়।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.