সংবাদ শিরোনাম
ছাতকে বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে কন্ঠশিল্পী পাগল হাসান নিহত  » «   সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে মায়ের সম্পত্তি নিয়ে ছোটভাইয়ের হাতে বড়ভাই নিহত,আটক-২  » «   দিরাইয়ে বজ্রপাতে দুইজন কৃষকের মৃত্যু  » «   পরিবেশ অধিদপ্তরের অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহবান  » «   সিলেট জেলা ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনা সভা  » «   ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটি’র সভাপতি শেখ লুৎফুর  » «   পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসীর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ও সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ-সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ  » «   মানবাধিকার ও অনুসন্ধান কল্যাণ সোসাইটি’র ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  » «   সুনামগঞ্জে কালবৈশাখীর ঝড়ে ৭শতাধিক কাচা ঘরবাড়ি,২ শতাধিক দোকান লন্ডভন্ড  » «   হবিগঞ্জে চাল্যকর ছোবহান হত্যা মামলার ৫ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৯  » «   নবীগঞ্জে ৬ বছরে শিশুকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ! ধর্ষনকারী আনহারকে আটক   » «   ফ্যাসিস্ট ডামি সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে :কাইয়ুম চৌধুরী  » «   বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন সিলেট জেলার উদ্যোগে ইফতার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল  » «   সিলেটে পারিবারিক কলহের জেরে ছেলের হাতে বাবা খুন  » «   সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার  » «  

সিলেটে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি

olসিলেটপোস্টরিপোর্ট:মিডওয়াইফারি অপেন স্কুল ২০১৫ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী মা ও শিশুদের সেবা প্রদান, গান, নাটক, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সিলেট সদর উপজেলার খাদিমপাড়া সিটিসি মাঠে ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ডেভলপিং মিডওয়াইভস প্রোজেক্ট ও ডিপার্টমেন্ট অফ মিডওয়াইফারি অ্যান্ড নাসিং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও এফআইভিডিবি’র সহযোগিতায় প্রায় ৭০০ মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবায় পরামর্শ দেয়া হয়।আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, সারাবিশ্বে প্রতিবছর ৩ লাখ ৫০ হাজার গর্ভকালীন মা নানা সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান। বাংলাদেশে প্রতিবছর লাখে ১ হাজার ৯৪ জন মা জীবিত বাচ্চা জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান। সারাদেশে দক্ষ মিডওয়াইফ আছেন ১৮০ জন। কিন্তু দক্ষ মিডওয়াইফের প্রয়োজন ২০ হাজার। যে কারণে সারাদেশে মা এবং শিশু মৃত্যুর হার অনেক বেশি।বক্তারা বলেন, সারাদেশের মধ্যে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার সিলেটে সবচেয়ে বেশি। ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রতিবছর সিলেটে ৪২৫ জন মা-শিশু মারা যান।বাংলাদেশে শিশুর মৃত্যুর হার কিছুটা কমলেও মাতৃকালীন মৃত্যুর হার বেড়েছে। তবে ২০১৫ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়ে আনা সম্ভবপর হবে বলে বর্তমান সরকার আশাবাদী। দেশের উন্নয়ন সূচক বাড়বে মা ও শিশুর মৃত্যু হার কমাতে পারলে।সিএমডিপি’র শাহিদা আক্তার ও শিক্ষার্থী সুহেদা আক্তারের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন এফআইভিডিবির নির্বাহী পরিচালক যেহীন আহমদ, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বেলাল, ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন, সিএমডিপি ও এফআইভিডিবির পরিচালক জাহিদ হোসেন, সিটিসির সম্বনয়কারী এনায়েত ইউ ইসলাম, মালিক আনোয়র খাঁ, ফকরুল ইসলাম বাবলু, অ্যাভভোকেসি এন্ড কমিনিউকেশন অফিসার ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় মো. সাজ্জাদ আহমদ, পরিচালক পিইপি শিরিন আক্তার, ডিপ্লোমা মিডওয়াইফ প্রোগ্রামের প্রকল্প সমন্বয়কারী উসাং চৌধুরী, ফাইন্যান্স এন্ড অ্যাডমিন কর্মকর্তা আশফাক হোসেন, আয়শা তাসনিম, ফাতেমা-তু-জোহরা, সালমা বেগম, রেজিনা বেগম, সুনিয়া আক্তার, নাসরিনা বেগম, সুজাতি বেগম, কোর্স কডিওনেটর আজবাহার, আমিনুল ইসলাম, হোস্টেল সুপার ফরিদা পারভীন প্রমুখ।মা ও শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষায় ৫টি স্টলে প্রায় ৭০০ মা ও শিশুকে নবজাতক এবং শিশুর সেবা প্রদান, পরিবার পরিকল্পনা পরামর্শ প্রদান, উন্নত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রেরণে পরামর্শ, গর্ভকালীন পরামর্শ, শারীরিক ও মানসিক সেবা প্রদান, নারী প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ প্রদান করা হয়।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.