সংবাদ শিরোনাম
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে স্বামীর ছুরিকাঘাতে প্রাণগেল স্ত্রীর   » «   সিলেটের শাহপরাণ (রাহ.) মাজারে আলেম-জনতার সঙ্গে গভীর রাতে ওরসপন্থীদের সংঘর্ষ  » «   সারাদেশের সাত বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ৬১৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি, একজনের মৃত্যু  » «   সিলেটে জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন পি. কে. এম এনামুল করিম  » «   গোলাপগঞ্জে নির্দোষ ব্যক্তিকে আন্দোলনের মামলায় আসামি দিয়ে হয়রানির অভিযোগ  » «   ব্যক্তিগত স্বার্থের জেরে শরীফপুর ইউপিতে তালা, ভেঙে ফেলল বিক্ষুব্ধ জনতা  » «   নবীগঞ্জে দখলদারদের কবলে ডেবনা নদী উপর ঘর-বাড়ি! অল্প বৃষ্টি বা বন্যার পানি আসলেই তলিয়ে যায় এলাকা  » «   দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন কমিশনার  » «   সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাবের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত  » «   বিচার করতে হবে প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের,কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে- সিলেটে আল্লামা মামুনুল হক  » «   সিলেটবাসীর হৃদয়ে চির জাগরূপ হয়ে থাকবেন এম সাইফুর রহমান: মিফতাহ সিদ্দিকী  » «   আজ পদত্যাগ করতে পারে নির্বাচন কমিশন , দুপুরে সংবাদ সম্মেলন  » «   কাউন্সিলর বিহীন ৩৬নং ওয়ার্ডে নেই কোন কার্যক্রম হতাশ জনগণ  » «   পুলিশের সাবেক আইজিপি শহীদুল ও মামুনের রিমান্ড মঞ্জুর  » «   সিলেটের কানাইঘাট সীমান্তের একাধিক এলাকা দিয়ে নেতাদেরকে পালাতে সহায়তা করেছে এই প্রভাবশালী চক্র  » «  

সিলেটে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি

olসিলেটপোস্টরিপোর্ট:মিডওয়াইফারি অপেন স্কুল ২০১৫ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী মা ও শিশুদের সেবা প্রদান, গান, নাটক, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সিলেট সদর উপজেলার খাদিমপাড়া সিটিসি মাঠে ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ডেভলপিং মিডওয়াইভস প্রোজেক্ট ও ডিপার্টমেন্ট অফ মিডওয়াইফারি অ্যান্ড নাসিং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও এফআইভিডিবি’র সহযোগিতায় প্রায় ৭০০ মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবায় পরামর্শ দেয়া হয়।আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, সারাবিশ্বে প্রতিবছর ৩ লাখ ৫০ হাজার গর্ভকালীন মা নানা সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান। বাংলাদেশে প্রতিবছর লাখে ১ হাজার ৯৪ জন মা জীবিত বাচ্চা জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান। সারাদেশে দক্ষ মিডওয়াইফ আছেন ১৮০ জন। কিন্তু দক্ষ মিডওয়াইফের প্রয়োজন ২০ হাজার। যে কারণে সারাদেশে মা এবং শিশু মৃত্যুর হার অনেক বেশি।বক্তারা বলেন, সারাদেশের মধ্যে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার সিলেটে সবচেয়ে বেশি। ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রতিবছর সিলেটে ৪২৫ জন মা-শিশু মারা যান।বাংলাদেশে শিশুর মৃত্যুর হার কিছুটা কমলেও মাতৃকালীন মৃত্যুর হার বেড়েছে। তবে ২০১৫ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়ে আনা সম্ভবপর হবে বলে বর্তমান সরকার আশাবাদী। দেশের উন্নয়ন সূচক বাড়বে মা ও শিশুর মৃত্যু হার কমাতে পারলে।সিএমডিপি’র শাহিদা আক্তার ও শিক্ষার্থী সুহেদা আক্তারের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন এফআইভিডিবির নির্বাহী পরিচালক যেহীন আহমদ, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বেলাল, ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন, সিএমডিপি ও এফআইভিডিবির পরিচালক জাহিদ হোসেন, সিটিসির সম্বনয়কারী এনায়েত ইউ ইসলাম, মালিক আনোয়র খাঁ, ফকরুল ইসলাম বাবলু, অ্যাভভোকেসি এন্ড কমিনিউকেশন অফিসার ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় মো. সাজ্জাদ আহমদ, পরিচালক পিইপি শিরিন আক্তার, ডিপ্লোমা মিডওয়াইফ প্রোগ্রামের প্রকল্প সমন্বয়কারী উসাং চৌধুরী, ফাইন্যান্স এন্ড অ্যাডমিন কর্মকর্তা আশফাক হোসেন, আয়শা তাসনিম, ফাতেমা-তু-জোহরা, সালমা বেগম, রেজিনা বেগম, সুনিয়া আক্তার, নাসরিনা বেগম, সুজাতি বেগম, কোর্স কডিওনেটর আজবাহার, আমিনুল ইসলাম, হোস্টেল সুপার ফরিদা পারভীন প্রমুখ।মা ও শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষায় ৫টি স্টলে প্রায় ৭০০ মা ও শিশুকে নবজাতক এবং শিশুর সেবা প্রদান, পরিবার পরিকল্পনা পরামর্শ প্রদান, উন্নত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রেরণে পরামর্শ, গর্ভকালীন পরামর্শ, শারীরিক ও মানসিক সেবা প্রদান, নারী প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ প্রদান করা হয়।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.