
আরিফুল হক চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের মধ্যে সৌহাদ্য ও সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় করার মাধ্যমে উন্নয়নে ভূমিকা পালন করতে হবে।
নগরীর চাদনীঘাটে স্থাপিত অস্থায়ী সুবোধ মঞ্চ হতে প্রতিমা নিরঞ্জন কার্যক্রম পরিচালনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষে বিজয়া শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন পরিষদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি এডভোকেট মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা, ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মলয় পুরকায়স্থ, পূজা পরিষদের জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোপিকা শ্যাম পুরকায়স্থ, পূজা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক রজত কান্তি ভট্যাচার্য্য, ঐক্য পরিষদ জেলার ভারপ্রান্ত সভাপতি এডভোকেট বিজয় কৃষ্ণ বিশ^াস, সাধারণ সম্পাদক কৃপেশ পাল, পূজা পরিষদ মহানগর সাবেক সভাপতি সুব্রত দেব। এছাড়াও বিজয়া শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন বাবুল দেব, হারাধন দেব প্রভাস, বিশ্বজিত গুণ, অরবিন্দ দাস গুপ্ত বিভু, উজ্জ্বল চন্দ, অর্জুন ঘোষ, সুদীপ জ্যোতি এস, বীরেশ দেবনাথ, নান্টু সিংহ, দ্বিপংকর দাস, মনোমোহন দেবনাথ, বিশ্বজিত দাস, নিখিল মালাকার, ধনঞ্চয় দাস ধনু, রকি দেব প্রমুখ।
সভায় বক্তারা শান্তিপূর্ণভাবে ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য্য বজায় রেখে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনে সহযোগিতা করায় সিলেট বিভাগীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, এসএমপি, সিলেট রেঞ্চ পুলিশ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, র্যাব, আনসার ও ভিডিবি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সিলেটের রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দসহ সিলেটের সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়।
বেলা ৩টা থেকে শুরু হওয়া প্রতিমা নিরঞ্জন কার্যক্রম রাত ৯টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এতে ৭৮টি মণ্ডপের প্রতিমা বিসর্জন করা হয়।