সিলেটপোস্টরিপোর্ট:জালালাবাদ থানার এসি এ এইচ কামরুল আহসান বলেছেন, পুলিশ ও জনগণের সমন্বয়ে উভয়ের নিকট গ্রহনযোগ্য পুলিশী কার্যক্রমের একটি দর্শন হচ্ছে কমিউনিটি পুলিশিং। এ ব্যবস্থায় জনগণ এলাকার সমস্যা ও সমস্যার কারণ চিহ্নিত করে তা সমাধানের লক্ষ্যে পুলিশের সাথে অংশীদারিত্বের ভিক্তিতে কাজ করার সুযোগ পায়। জনগণের নিকট পুলিশের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। পুলিশ ও জনগণের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা, সমঝোতা ও শ্রদ্ধা বৃদ্ধি পায়। জনগণ পুলিশী কার্যক্রম ও পুলিশের সীমাবদ্ধতা সম্বন্ধে জানতে পারে। পুলিশ ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব কমে এবং জনগনের মধ্যে পুলিশ ভীতি ও অপরাধ হ্রাস পায় এবং জনগণ পুলিশকে সহায়তা করার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়। পুলিশ জনগণকে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে তাদের অনেক সমস্যা তাদের দ্বারাই সমাধানের পথ বের করার জন্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। কমিউনিটির সম্পদ কমিউনিটির উন্নয়নের জন্য ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। আসুন পুলিশের পাশা পাশি প্রতিটি ওয়ার্ড ও পাড়া- মহাল্লায় সন্ত্রাস বিরোধী জনসচেতনতা গড়ে আহবান জানীয়ে শনিবার বিকাল ৪টা সিলেটে জালালাবাদ থানা কতৃক ওপেন হাউস ডে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।জালালাবাদ থানার ওসি আখতার হাসেনের সভাপতিত্বে ও এস আই আরিফ আমিন এর পরিচালনায়, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ৬নং টুকের বাজার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ৭, ৮ ও ৯নং ওয়ার্ডেও মহিলা কাউন্সিলর রেবেকা বেগম রেনু, ৮নং ওয়ার্ড জালালাবাদ থানার কমিউনিটি পুলিশিং এর উপদেষ্টা রতন মজুমদার, ৮নং ওয়ার্ড জালালাবাদ থানার কমিউনিটি পুলিশিং সভাপতি শেখ মকবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সুদীপ দে, সদস্য সাহেদ আহমদ, এডভেকোট সেলিম আহমদ, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা সিলেট প্রতিনিধি সাংবাদিক মকসুদ আহমদ, ৮নং ওয়ার্ড জালালাবাদ থানার কমিউনিটি পুলিশিং সদস্য ও সিলেট মাই টিভির ক্যামেরাম্যান শাহীন আহমদ, সাবেক সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম,৬নং টুকের বাজার ইউনিয়নের ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার নুর নেহার বেগম।অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন মেম্বার আব্দুল মজিদ, মানিক মেম্বর, টুকের বাজারের ব্যবসায়ী কালা মিয়াসহ এলাকার মুরব্বী ও যুবকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ।