সংবাদ শিরোনাম
দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন কমিশনার  » «   সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাবের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত  » «   বিচার করতে হবে প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের,কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে- সিলেটে আল্লামা মামুনুল হক  » «   সিলেটবাসীর হৃদয়ে চির জাগরূপ হয়ে থাকবেন এম সাইফুর রহমান: মিফতাহ সিদ্দিকী  » «   আজ পদত্যাগ করতে পারে নির্বাচন কমিশন , দুপুরে সংবাদ সম্মেলন  » «   কাউন্সিলর বিহীন ৩৬নং ওয়ার্ডে নেই কোন কার্যক্রম হতাশ জনগণ  » «   পুলিশের সাবেক আইজিপি শহীদুল ও মামুনের রিমান্ড মঞ্জুর  » «   সিলেটের কানাইঘাট সীমান্তের একাধিক এলাকা দিয়ে নেতাদেরকে পালাতে সহায়তা করেছে এই প্রভাবশালী চক্র  » «   সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে ডিবি ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন সেনা হেফাজতে  » «   নবীগঞ্জে বঙ্গবীর জেনারেল আতাউল গনি ওসমানী’র ১০৬ তম জন্মবার্ষিকী পালন  » «   নবীগঞ্জে কথাকাটির জের ধরে সিএনজি চালক হাফিজুরকে চুরিঘাতের ৫ দিন হাসপাতালে থাকার পর মৃত্যু  » «   ভিসিবিহীন বিশ্ববিদ্যালয়ের বেতন হবে সিনিয়র অধ্যাপকের স্বাক্ষরে-শিক্ষা মন্ত্রণালয়  » «   ব্যারিস্টার সুমন,ফেরদৌস,সাকিবসহ সাবেক এমপিদের ৫০টি বিলাসবহুল গাড়ি বন্দরে আটকা  » «   হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে তালামীযের উদ্যোগে রান্না করা খাবার প্রায় ৩শতাধীক বন্যার্থদের মধ্যে বিতরন  » «   সকল নাগরিকের জন্য চাই নিরাপদ খাদ্য-ইমদাদ ইসলাম  » «  

ভারতীয় চাল আমদানি: বঞ্চিত দেশি বোরো চাষিরা

1সিলেটপোস্ট রিপোর্ট : ফসল ভালো হলেও ন্যায্য দাম পাচ্ছে না বোরো ধানের চাষিরা। কষ্টের ফসল নিয়ে তাই হতাশ উত্তরের জনপদ গাইবান্ধার কৃষকেরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতীয় চালের আমদানি বেড়ে যাওয়াই দাম পড়ে যাওয়ার মুল কারণ। এদিকে সরকারিভাবে ধান চাল সংগ্রহ শুরু হলে ধানের বাজার বাড়বে বলে মনে করছে জেলা খাদ্য বিভাগ।
টাকায় কেনা তেল, সার, পানি আর কৃষকদের শ্রমে ঘামে মাঠে মাঠে এখন সোনালী ধানের হাতছানি। স্বপ্নের ফসলে সোনালী রং ধরলেও বাজারে ন্যায্য দাম না থাকায় কৃষকেরা আতংকের মধ্যে আছেন। ধানের গোছায় কাচি দিলেও স্বস্তিতে নেই তারা। আমনের পর বোরো ধান নিয়ে স্বপ্ন বুনলেও আশাহত কৃষক।
বাজারে ধানের দর পড়ে যাওয়ায় বোরো চাষিদের এখন মাথায় হাত। তাদের দাবি, বর্তমান বাজারে ধান বিক্রি করে লাভ তো দূরের কথা খরচও উঠবে না। ধানের দাম না থাকার জন্য সব ধরনের ভারতীয় চালের ব্যাপক আমদানিকে দায়ী করলেন ধান ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান।
তবে খাদ্য বিভাগ বলছে, সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহ শুরু হলে ধানের বাজার বাড়তে পারে।
গাইবান্ধা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘যদি আমরা ধান কেনা শুরু করি তাহলে এর পাশাপাশি মিলাররাও কেনা শুরু করবে। তাহলে মিলাররা বাজার থেকে ধান কেনা শুরু করবে। এর ফলে ধানের দাম কিছুটা হলেও বাড়বে।’
কৃষকদের দাবি, এক বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষের জন্য এবার খরচ হয়েছে প্রায় ৮ হাজার টাকা। এক বিঘা জমিতে ধান উৎপাদন হয় ১৮ থেকে ২০ মণ।  বর্তমান বাজারে প্রতি মণ ধান চারশ’ টাকা দরে বিক্রি করলে প্রতি বিঘা জমিতে কৃষকের লোকসান দাঁড়ায় প্রায় ৮’শ থেকে ১ হাজার  টাকা।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়াার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Developed by:

.